হাল
সুখানুভূতি সুখানুভূতি মেরে এনেছে।মাল খাওয়ার পরে। এদিকে টাল খাচ্ছে হাওয়া।উড়ে যাচ্ছে আমপাতা।ইমামবড়ার ভক্তিপূর্ণ আবহাওয়া। আমরা…..
আজ উজার করতে চাইলো আলো এবং সালোকসংশ্লেষিত শেষ রাতটুকু-
আমার অবিকল প্রেমের কার্যবিবরণীগুলো নিরপেক্ষ কর্মবাচ্যে নাম ডাকছে, এবং
আভিজাত্যের ক্যাপিটলিজমে দায়বদ্ধতা নিয়েছে পারিজাত ফুল।
সদরদরজার ভূগোলে ঈশান কোণের ইঙ্গিত, এখনও অ-ফসল উবাচরা হাহাকারে ছুটে আসছে। ওদের ক্লিভেজ-জল দাও—
আঁচলের ভেতর স্বচ্ছতা ভরা সমাজবিদ্যা ও শোষণের ব্রতকথা। শ্যাওলা জমা শরীর।
অন্তর্বাহী যে নদীগুলো চাদরের ভেতর সানাইয়ের syllable ভাঙছিল, তা শ্রীরাধিকার নীল অন্তর্কথার সম্পাদ্য বিন্যাস।
সভ্যতাচক্র খসে পড়ে মহেঞ্জোদড়ো-
আমাকে মোমের কাপড় পরাও। কর্পূর দাও। আচমন করো।
দেয়ালের পোস্টারে এযাবৎ নদী শরীরের ভাঁজ, সরীসৃপের আচরণে ভাসমান।
অন্ধকারের জলছবিতে শ্রীকীর্তনীয়ার কদমগাছটিও উর্বর মাথুর তীর্থের স্ত্রী-বৃক্ষ।
পরাগরেণুতে আলিঙ্গন করে যুক্তাক্ষর ও শ্রীরাধিকার আদর আঁচল। চারিদিকে কেকা তরঙ্গায়িত হয়ে চলেছে।
আর
য-ফলায় পাল তুলেছে নদীগর্ভের জিবাশ্ম মানবী, গলায় নীল ফুলের মালা-
নক্সীকাগজের ইস্তাহারে অষ্টপ্রহর আর উদারধ্বনি লিপিবদ্ধ করছে ১টি পূর্ণচ্ছেদ…
শূন্য ১টি সবুজ ঘাসে মোড়া শরীর ধোয়া শব্দ। চলো তবে শিশির পোহাই। মননে শব্দ শব্দ গন্ধ। নদীর কিশোরী অবস্থা বইছে মেঘমল্লার পাশে নিয়ে।
খুশির সাতকাহনের স্বপ্নবৃত্তান্তে হাঁটুর ব্যথাও কথা বলে। আজকাল বয়সটাও ক্যামন অবাধ্যতা করে।
চাহিদারা মাঝে মাঝে সারারাত জাগিয়ে রাখে বিশেষণে-
সাদা উপন্যাস।
নৌকার পলিফোনিক গতি হৃদয়ে হাইফেন টানে…
বৈরিতায় ঘেমে যাচ্ছি, অক্ষর আর রেখাচিহ্ন বরারর-
হেঁটে চলেছে হিংলাজি পথ। আরও অনতীক্লান্ত দূর…
এখন পায়ের নীচে হয়তো লিথোগ্রাফ বা অশোকের শিলালিপি, নিশ্চুপ
সুখানুভূতি সুখানুভূতি মেরে এনেছে।মাল খাওয়ার পরে। এদিকে টাল খাচ্ছে হাওয়া।উড়ে যাচ্ছে আমপাতা।ইমামবড়ার ভক্তিপূর্ণ আবহাওয়া। আমরা…..
আমার ধ্বসে যাওয়া কাদামাটি দিয়ে তুমি গড়ে নিলে তোমার নতুন ঘরের স্তম্ভ আমার স্বপ্নের…..
নিজেদের ভেঙে পড়া ঝনঝনানি শব্দে প্রতিটি ভোর হয়। ভাঙা টুকরোগুলো নতুন অবয়বে জুড়ে দেয়ার…..
অচেনা আমি হতাশার নোনাজল ঢেউ খেলে হৃদয়ের আঙিনায়। ভাঙনের সুর মাতাল অগ্নি ঝরা সায়াহ্নে আঁধার…..