প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
শব্দগুলো আটকে পড়েছে চিলেকোঠার অন্তপুরে;
ধোয়াসা হয়ে ভেসে ওঠে আর্তচিৎকার।
তীব্র দহনে জ্বলতে থাকা মাংসপিন্ড
বদ্ধ ঘরের মাঝে শব্দহীন অশ্রু
পুড়ে হয় ভস্ম!
সদ্যজাতের চোখে নরকসম অগ্নি
আচ ফেলে তার নিশ্বাসের ঘুম ঘোরে
সূর্যের মিষ্টি আলো সে পায়নি,
পেয়েছে অনল প্রবাহ।
আরাম কেদারায় বসে থাকা দৃষ্টিহীন বৃদ্ধ
ভেতরে তার তীব্র জিজ্ঞাসু মন
কী হয়েছে আজ?
বোঝেনি সে, বোঝবার সময় দেওয়া হয়নি।
সন্তানসম্ভবা বুঝেছে সব,দেখেছে সব!
কিন্তু
পারেনি সে,পারিনি তার সহচরও।
আলো ফুটবার আগেই তীব্র আলোর ঝলকানি!
স্বপ্নের ঘরে বাস করা মেয়েটি
শেষ করতে পারেনি-
অনন্ত কালের স্বপ্নে ভেসে রয়েছে দৃষ্টির অসীমে।
এলার্ম দিয়ে রাখা ঘড়িটি আজ ক্লান্ত,
আর আওয়াজ তোলেনি!
সবাই আজ মৌনব্রত পালনে উবে গিয়েছে
কোন পূর্নিমার রাতের শেষ প্রহর
জেগে উঠবে সবাই
আস্ফালন তুলবে,
ঘরমুখী হবে।
নতুন প্রানের সঞ্চালন দেখে ওরাও নস্টালজিক হবে
সেদিন বৃষ্টি নামবে, খুব।
শেষ রাতের পাখিটা ভিজে ভিজে ওদের কান্না শুনবে।
কুকুর গুলো ডুকরে ডুকরে কেদে পালাবে
রাতের তারাগুলোও একসময় ঘুমাতে যাবে।
অদৃষ্ট ওদের আলপনাকে সুচারু করবে
দিনের আলোতে।
শাসনের এই শোষন তলে
পিশছে মানুষ যাতাকলে
সরল পথের পথিক যারা
পথ হারিয়ে আজ ছন্নছাড়া
মানুষ গুলো চাটুকরি
বাড়ছে নেতার বাহাদুরি
ক্ষনিক আশে সব ভুলে তাই
মিথ্যাকে আজ বুকে তুলে নেয়
জালিম জুলুম চালায় বসে
বিরোধীদের রোষের তোশে
বাস্তু পোড়া মানুষগুলো
মুহুর্তে হয় এলোমেলো
দোষ তাদের খুজে না পায়
মলিন দেহে থমকে দাড়ায়
পরিস্থিতি হয়তো কমে
আগুন তাদের জ্বলছে মনে
অশ্রু হয়ে নেমে আসে
চোখমুছে তারা আবার হাসে
রাজনীতির এই বেবাক রঙে
ভাসে এ দেশ নতুন সংয়ে
রং এর খেলা নামছে হোলি
বার বার হয় এরাই বলি
আশা বাধে বুকের মাঝে
স্বপ্ন বুনে আঁধার সাঝে।।
কবিতা গুলো হারিয়ে গেছে
দূর অচেনা শহর কোলে
সন্ধ্যা গুলো নামছে যেথায়
অস্ত রবি পড়ছে ঢোলে
কুয়াশা ভেজা বিহগ গুলো
ছুটে চলে শিশির নেড়ে
শীত গুলো খুব তীব্র বেগে
চারদিক থেকে আসছে তেড়ে।
ব্যস্ত শহর,ব্যস্ত মানুষ
ছুটে চলে আপন কাজে
অবাক পথিক তকিয়ে রয়
শহরের এই রঙিন সাঁঝে।
সাজ গুলো ভোল পালটায়
নিত্য নতুন কাজের ফাকে
থমকে দাড়ানো পথিক আজ
দেখতে দেখতে হাঁপিয়ে ওঠে।
অমানিশার আধার সম
পথগুলো সব ছুটে চলে
থমকে থমকে কখনো আবার
পথিককে সে থামতে বলে!
পথ পথিকের-
আড্ডা জমে, গল্প ছোটে
দূর আকাশে হঠাৎ করেই সপ্তর্ষি গুলো জ্বলে ওঠে।
রাত বেড়ে চলে।
পথকে তাই বিদায় দিয়ে
পথিক ও আজ ছুটে চলে।
গল্পগুলো শেষ হয়না
আটকে থাকে কাজের ফাকে
সময় বুঝে আবারো কখনো
পথিককে সে কাছে ডাকে।
বৃষ্টি গুলো নামছে ঝরে
ফাগুনের এই আবছা ভোরে
শুষ্ক বালি ভিজছে খালি
সকাল গড়িয়ে দুপুর নামে
বিদ্যুৎ আজ রয়েছে থেমে
কাগজি ফুল উড়ে চলে
বাতাসের এই বেবাক ছলে
শীতের মাঝে বৃষ্টি ধারা
জনজীবন ছন্নছাড়া
পেঁপের পাতায় জলের কনা
গগনতলে মেঘের ছানা
ছানা গুলোর ছুটোছুটি
আজ যেন ওদের চড়ুইভাতি
শব্দ করে আওয়াজ করে
ক্ষনিক থেমে,ক্ষনিক জোরে
পোলাওর ঘ্রান আসছে ধেয়ে
জানালা দিয়ে রয়েছি চেয়ে
বেকার চিন্তা ঘুরে ফেরে
বেকারদের এই করিডোরে।।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..