শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
চেয়ে থাকতে থাকতে বুজে আসে চোখ
মৃত্যু দোসর হলে নত হয় দোজখ
তুমি বুঝি উপশমকারী, পাল্টে দিতে পারো দৃশ্য!
তবে কি নিশ্চিত সময়ে তুমি অবিমৃশ্য?
২
বুঝতে পারি না কে বেশি বধির
সময় নাকি আমি?
অনেকটা কলরবে আরও দুর্বোধ্য হয়ে ওঠার যেন নেশা পেয়ে বসে!
বরফ থেকে জলের মাঝে অগণিত শীতের যাতায়াত বাড়ে;
মন পাতলে ছুঁয়ে যায় সেসব হিমেল কথা
তবুও তো কিছুই যেন শোনা হয়ে ওঠে না
নির্নিমেষ এক বধিরতা জড়িয়ে রাখে
আমাকে, তোমাকে, কত সহস্র জন্মকে।
৩
নিভে যেতে যেতে এই যে আলো হয়ে ফিরে আসা
এও তো এক অধ্যায়; জিজিবিশা।
এরপরে আরও দূর, সুদূর এক জ্বলজ্বল তারা
ছোঁয়া তো দায়, মনেতে আকাশ রাখেনা যারা।
স্রোতে ভেসে আসে সুর,
কোমল আরোহী বাতাসে খুঁজে ফেরে ঠাঁই
তবুও তোমার কাছে এলে মনে হয় থেকে যাই!
তবুও তোমার কাছে এলে মনে হয় সবটুকু রেখে যাই!
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..