আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
একটা গিরগিটির লাফ দেওয়ার মুহূর্তকে
আমরা নোটবন্দি করতে চেয়েছি। ফলত
র্যান্ডাম কিছু ক্লিক একদম কোয়ার্ক অবধি ঢুকে গ্যাছে।
এখন আরাম। এখন তৃপ্ত কাকুতি ক্ষণ।
এখন আমাদের সুখের একক মোল।
একের পর এক গানে প্রেমিকা বদলে যাচ্ছে
শরীর থেকে খসে পড়ছে স্বাক্ষরিত বই
সুপ্রাচীন নীলকুঠি ছুঁয়ে গড়িয়ে পড়ছে
বিচ্ছিন্ন রোদ আর কার্বন
আমার প্রতিফোঁটা চোখ কোটর থেকে পড়বার
ঠিক আগেই বাষ্পীভূত হচ্ছে উড়ান…
আমরা যেমন ঘরের মধ্যে গাছ গড়ে তুলি,
গাছের মধ্যে খুঁজি ঘর
আমরা কেমন তুলোর পুতুল, নুনের পুতুল গাঁধার পিঠে
আমরা যেমন কাছে ডেকে ঘোড়াকে বলি অশ্ব হতে
তেমন করে আমি বসে আছি
বসেই আছি শূন্য কৌটোর কাছে
আমি সরে গেলে কোথায় যেন মেঘ কেটে গ্যাছে।
আমার রুপোর ডিসেম্বর পরা সোয়েটার,
জোনাকির সঙ্গমকাল হতে উৎপন্ন
উল এবং ভেষজ কাঁটা :
যেন তাকে গলাধঃকরণ করা খুব সহজ
খুব শান্ত পুতুল সে!
যেন তাকে মন দিয়ে ঝলসে দেবো এখনি!
আমার বক্তৃতার একটা বিকৃত / বিক্রীত ক্লিপিংস্
বারবার ফিরে আসছে আমারই কাছে,
আমি দুরন্ত খিস্তি মারছি বক্তাকে…
সত্যকে সারাদিন অনুবাদ করে যা যা পাই
সেসব দিয়ে একটা ভাব তৈরি করি
পরবর্তী সিনেমার জন্য। অথচ, আমি নিশ্চিত নই সঙ্গমে।
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..