শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
জাফরির ভেতর
ক
হয়তো এভাবেই
কুলকুচিতে ছুঁড়ে দেওয়া জল দ্রুত ছড়ায়, তত দ্রুত মরে যায় মাটিতে
আর বৃক্ষসমীপে
কিছু পাতা
নির্জন হারাকিরিতে
আমিও বসে আছি
জাফরির ভেতর..অন্ধকারও লুকিয়ে রাখতে চায় না
আমার হৃদয়
নুমাইশ নরম জড় করে গুচ্ছের গোলাপ …
প্রথম ফুটলো গাছের গায়ে
খ
আকাশপ্রদীপ জ্বলছে বহিরঙ্গে শোক,
অন্তরঙ্গে আশার আলো নিয়ে
বিন্দু বিন্দু শহর ভাসবে আলোতে
দীপাবলী উপলক্ষ্যে তাই, এ পাহাড়,ও পাহাড় জুড়ে
নকল শীতসন্ধ্যা।দস্তানায় পোষ মানায়
দুরত্ব যা অসুখের সৃষ্টি
কত আর চলবে উৎসব এড়িয়ে মাড়িয়ে ।
অন্তঃসারশূন্য
খুব সুন্দরেরও সর্বনাশ আসে……
খুব ছোট্ট চিন্তার ফোকরের মধ্যেও ঢুকে পড়ে একরাশ কালো ধোঁয়া,
বিপজ্জনক
জুমের টংঘরে বসে ভাসমান বিলাপক
পূর্বোত্তর মেঘের মত
অন্তঃসারশূন্য
পরতে পরত খুলে
সব দেখিয়ে ফেলা।
প্রাপ্তমনস্ক জটিলতা বয়স বাড়িয়ে দেয় চানক্যনীতির
মেধা ও বিত্ত-
প্রাচুর্য না থাকলে সবটাই গুরুত্বহীন।
মৃত্যুঞ্জয়ী
মহাকালের আবেগ অঘ্রানী জল হয়ে নেমে বসে মাটির বুকে…
বীজপত্রে, প্রখর শিলায়।
অতঃপর
আলভেজা বাতাসের শনশন, আমাদের দৈনন্দিন অপূর্ণতারা
থেকে যায় পর্ণমোচী শব্দে
অবক্ষয়ী পৃথিবীর ধুলোর আলপাটে, জলঘাস-স্রোতে
অক্লান্ত থেকে যায়
নিজেই নিজেতে নিজের …নিষেকে
কুয়াশা-ভেজা নিয়নে
শীত এলেও তো সেই ভাঙাচোরা,অমসৃণ…
ছায়া ছায়া দ্বিপ্রহর
দিনের আলোর কতটুকুই বা পড়ে থাকে?
জুবুথুবু ঘাস পাড়াগাঁয়ের, কুয়াশা-ভেজা নিয়নে রাত ছোট হয়ে আসে
…
ছবি আঁকে তিনকোণে
ত্র্যহস্পর্শের
ছবি নয় চিহ্ন ছাপ দূর্যোগের …
গৃহযুদ্ধ
হতাশা
লঘুচাপ
নেমে আসা সাগর বন্দরে
..
জল নয়,
ডাঙার জীবনে ফেরার ভয়
মাঝির চোখ সরু হয়ে আসে অববাহিকার মত।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..