আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
সেই সব কথা দেওয়া বাকি ছিল
সতেরো বছর কষ্টের খেরোখাতা
ডিপ্রেশন বাধিয়েছে বুক
ধূসর শহরে অবাক নির্জনতা।
পথ হাঁটি মনকেমনের
ইচ্ছেনিবিড় স্বপ্নের সহবাস
বসন্তদিন ডেকে চলে যায় দূরে
তবু পারিজাত ফোটে বারোমাস।
মৌনকথার দীর্ঘ মিছিল জুড়ে
বোবাকান্নার করুণ নিষেধসুর
কি জানি কি অসুখে ও সুখে
মিলেমিশে গেছে অচিন হৃদয়পুর।
ধ্রুপদীগানের যেন কোন বন্দীশ
বাসরঘরের বেহাগসুরের সানাই
মধ্যরাতের দরবারী কানাড়া
কোন অছিলায় শ্যামপীরিতি জানাই।
কে জানে কখন ব্যস্ত শহর ঘুমে
চাঁদ জেগে থাকে একা নীল বাইপাসে
লেট -অটমের শিশির মেখেছে ঘাস
সন্ধের মুখে কুরচিফুলেরা হাসে।
বোতামখোলা দুপুরের অবকাশ
বিকেলসন্ধে ভিজে যাওয়া আস্তিন
ইনবক্সের ডিজিটাল প্রোপোজাল
ভাবনার ঘরে যত তালকানা দিন।
পরবাসে যে জন আছে দূরে
ভাবছি তার কথা কেমন করে
আমার চিঠি যাবে অচিনপুরে
কাটাকুটির পরেও তার নাম
যা লিখি তার মুন্ডুমাথা নেই
বলবো কি যে হারিয়েছি খেই
ডাকবাক্সে ফেলে আসি অবসাদের খাম।
এলোমেলো আমায় নিয়ে
তোমার কাছেই যাওয়া যায়
সব প্রেম কি শরীরময়
কনডম অনিবার্য?
আমার সব ইচ্ছেগুলো
তোমার কাছেই আস্কারা পায়
দিনগুলো শুধু রাত্রিময়
চাঁদের আলো কিম্বা সূর্য।
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..