প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
ধাঁধা ধরা দিন শেষ হলে উড়িয়ে রঙিন পাল ভেসে যায় ঘূর্ণিনাচের দেহবাঁক
একদিন সে আমার চোখের মণি ছিঁড়ে নিয়ে বলেছিল-
এইবার লাগাব নিজের চোখে
দেখি তোকে দেখতে পারি কিনা তোর মতো করে
ছন্নছাড়া বাতাসের বিমনা সাঁতার রক্তের বাঁক ভুলে
চলে গেল অন্যপথে
রাতদিন গান গায় ধুলোর পাখি
চোখ গেল! চোখ গেল!! চিৎকারে
উন্মাদ চাঁদমারি ডুব দিল পুরাতন ক্রোধে
ভাষা নাই, ওরে পথ ভুলে ভুলে চলে গেলি অনার্য স্টেশনে
তোরও কি যাবার কথা ছিল মণিখোর চোখের অতলে
একবার বাঁক ফিরে দেখ
ভুলে থাকা একটি অসমাপ্ত অসুখ
কখনই পুরোপুরি ভুলে যাওয়া হয় নারে
মেধার গহবরে অনেক ফোস্কা পড়েছে
মাঝে মাঝে জল ঠেলে অশ্রু ভাসে
আশঙ্কায় চমকে উঠি
আগামীকাল না জানি কে এসে
নিয়ে যাবে চিকিৎসার দেশে! তারপর
আড়ালে খুব করে একটি কী দুইটি
জুতসই গাল দেবে কষে
এসবের কোনো কিছুই চাই নারে ভাই, তারচেয়ে
অসমাপ্ত অসুখেই থেকে যেতে চাই
তুইও ভালো থাকিস, যাই
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..