প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
তোমার মুখচ্ছবি প্রতিবিম্বিত-
হৃদয়ের উৎসব বাগানে,
আসন্ন বসন্ত আভাসে
উপোসী ঠোঁট জ্বলন্ত মোমবাতি ।
একটু একটু করে মোম
গলে প্রেমের প্রদোষ আঁধারে।
উদাসী তারিখ ঝরে যায়
অপেক্ষার তৃষ্ণার্ত রাতে।
ভোর হয় হৃদয়ের দক্ষিণ গলিতে,
কাঁচের জানলা দিয়ে-
হলুদ রোদ বয়ে আনে
উদ্দাম প্রেমের ওম।
ফুসফুস ভরা হাসিতে
আঁচল বেসামাল তখন,
তৃষিত ক্লিভেজে নোঙর ফেলে
আমার তৃষ্ণার্ত ঠোঁট।
কাঁচ কুয়াশায় অস্পষ্ট লক্ষ্য,
অরুণ খুনের আলোয়-কৃষক,
শ্রমিক হতে হাঁটে শহর পথে ।
কুবেরের দালাল ফেরী করে শস্য
সন্ন্যাসী বেশে মৃত্যুর মোড়কে।
হেমন্তের না-কাটা ফসল
হতাশায় বস্তাবন্দী ।
ভন্ড প্রতিশ্রুতি যখন
সোনালী করে ভাজা
চীনাবাদামের খোসা,
অশ্রু বিহীন নারী-
বোতামহীন শার্টে পুরুষ
ডাকে মিছিল নিষিদ্ধ দিবালোকে।
তখন নিভন্ত চুল্লীতে ধিকিধিকি
আগুনের আঁচ-
ঝড়ের ইস্তাহার লেখে
হাপরের গণগণে লাল আলোকে।
স্মৃতির পালক ডানা মেলে
স্বপ্ন কাজল চোখে।
এলানো হাওয়া সাঁতরে সাঁতরে
খসে পড়ে নীল কচুরীর দামে।
হারায় মন শৈশবের বট তলে
প্রকৃতি যেখানে শৃঙ্গার করে
সূ্র্যের লাল টিপ পড়ে।
পাখ পাখানি ডাকে,
বালিহাঁস আর বক
উড়ে যায় আকাশি দিগন্তে।
নদীতে ভাসায়ে তরী উজানের টানে
ভাটিয়ালী সুর তোলে
মাঝ নদীর মাঝি।
যুবতী ফসল দোল খায়
নবান্ন বাতাসে-
কৃষক শান দেয় কাস্তে,
সৃষ্টির উল্লাসে।
বাঁশঝাড়, বাবুই পাখির বাসা,
লাউডগা, কচুপাতা,শাপলা,
আম,জাম, তালগাছ যেখানে
আত্মীয়তায় বাঁধা।
এমন গাঁয়ের মেঠো ধুলো
রাঙিয়ে দিয়েছে আমার বুক।
আমার গর্ব, আমার সুখ এখানেই।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..