শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
একথা সত্য —যে যায় সে আর ফেরে না,
ফিরে আসা এক অতীব দুর্গম রাস্তা—
ধূসর জেব্রা ক্রসিং এ
সবুজ পাতা তুমি পাবে না,
আঁধারের বুক চিরে বন্ধনের গল্প
তুমি শুনতে পারবে না।
বিচ্ছেদের গল্পেই
আমরা ভালোবাসার গল্প খুঁজে পাই।।
মানুষগুলো যে মানুষ, তার প্রমাণ কোথায়!
সুযোগ পেলেই প্রচন্ড আদিমতায়
হিংস্র পশুর থাবায় ক্ষতবিক্ষত হতে হবে
তোমার মধ্যে বেড়ে ওঠা
বিশ্বাস আর ভালোবাসাকে ।
মাথার ভিতরে শিরায় শিরায় বিষ্ফোরণের
প্রকট শব্দে তোমার ভারসাম্য সংকটে;
তবুও প্রতিবাদের বারুদ বিদ্রোহের রূপ
ধারণ করতে দশবার চিন্তা করে।
দরকার শুধু বারুদে আগুনের সংযোগ–
আমরা সেটুকুও পারি না—এতো অসহায় আমরা!
ভালোবাসার বটবৃক্ষের মূল,
বিশ্বাসের নিঃশ্বাসে গ্রথিত না করতে পারলে,
মানুষ বলে পরিচয় দেবে কি রূপে??
একা হাটা অভ্যাস করো,
একা পথ চলা অভ্যাস করো;
‘কেউ তোমায় সাহায্য করবে’—
এ ভেবে সময় নষ্ট করো না।
পৃথিবীতে হাতের উপর হাত রাখার লোক কম,
পাশে থেকে সহমর্মী হওয়ার লোক কম।
তাই নিজের পথ
নিজেই হাটার অভ্যাস তৈরি করো।
এসেছো একা, চিতায় উঠবে একা,
তাহলে কিসের এতো চিন্তা,
চোখ বন্ধ করে এগিয়ে চলো—
যতবার পরবে, ততবার ওঠো
ওঠে সামনে এগিয়ে চলাই তোমার একমাত্র কাজ;
কে কি ভাবলো, করলো
তাতে তোমার কি?
তুমি কি ভাবছো সেটাই বড় কথা।
তোমার জীবনের মালিক তুমি,
পৃথিবীতে তুমি ছাপ ছেড়ে যাবে,
না তোমার অস্তিত্ব কেউ টের পাবে না,
সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ তোমার।।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..