আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
তবুও এই বেশ জীবন সাঁতার
কেটে টুকরো টুকরো করে নাও
সদর দরবারের বিনোদন প্লেটে
দেখো কত-শত কিশোরীর ক্ষত
তবুও এই বেশ যাপনের যাত্রা
কাটা গলায় শহরের দিকে তাকিয়ে
আমিও বলি এই শহরের নাগরিক
ততক্ষণে খবরের কাগজের ফুল
সুগন্ধী উপহার দিতে পারেনি
ফিরিয়ে আনতে ব্যর্থ হয় প্রিয়মুখ
অথচ, কারো কারো মুখে বুলি ফুটে
আই এম সো সরি, কী করবো?
ঘুমিয়ে পড়ে ভুল-বাল পলিসি
এখন সময়ের বাল ছেটে ফেলে
রাতভোর জাগো, জাগো কমরেড
জাগো মানুষের প্রেম, জাগো বাঙালি
অতঃপর
প্রতি প্রিয় বন্ধু আমার অপেক্ষা
বছরের পর বছর সচল রাখো প্রেম
সচল রাখো আমাদের এই প্রতিবাদ
খুব দূরে খুব করে বসে থাকে পোষা কুকুর
মাছের কাঁটায় তখন বিড়ালের ঠোঁটে চোট
কোলাহলে মেতে পাতিহাঁসের ছানা- পোনা
সদর উঠোন জুড়ে হাসে সোনালী রোদেরা
ভাব করে হেঁটে যায় কোমল ভেষজ শরীর
টেরাচোখ ফেরানোটা বড় দায় হয়ে পড়ছে
আর
বারান্দায় বসে এক কোকিল বসন্তের ভোর
কামভাব ছলাকলায় পিনিক উঠায় জিহ্বায়
অথচ
উষ্ণ বৌ এর গায়ের গন্ধে মাতোয়ারা দুপুর
এই-সব প্রেমে পোয়াতি হয় বিকেলের গান
সু সন্ধ্যা লজ্জায় মুখ লুকায় প্রতিবেশী ঢেরায়
এখন নিবোর্ধ রাত সুরা পান করে পাহাড়ে উঠে
খুব কী জরুরী এখন এমন প্রস্থানে প্রিয়তু
পাঠে অপাঠে কিছু সময় থাকতেই পারতে
আজ আহ্ কী মায়ায় কায়ায়
কিছু মেঘ বুকের বাম পাশটায়
খুব করে কাতরাচ্ছে কাঁদছে
এই শাদা শূন্য রাত বিরাতে
যুগল স্রোতের পাল তাড়িয়ে
এই বেশ ভালো নেই- এখন
মুখের ব্রুন ও চোখের নিচে কালো দাগ
সেই সাথে ভালো নেই হাত ও পায়ের নখ
ভালো নেই মন খারাপ করতে নেই
ভালো নেই পাশে আছি এইসব কথালিপি
ভালো নেই ভালো নেই ভালো নেই
মনে পড়ে মনে করে যাপনের সুখ…
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..