শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
অরুণ আলোয়
অরুণ আলোয় রাঙবে বলে চোখ মেলেছে কুসুম কলি,
পূব আকাশে আড়মোড়া দেয় রঙীন কাঁচা নবীন ভানু ,
প্রথম চুমা আঁকবে বলে জুটল এসে ভৃঙ্গ অলি –
শ্যামল তৃণ করবে বরণ তাই পেতেছে পেলব জানু ।
মলয় মারুত চামর ঢুলায় শীতল করে মঞ্জরীকে ,
অরুণ পথের মলিন ধুলায় মার্জনী দেয় হিমানী সব –
সন্দেশ তাই ছড়িয়ে পড়ে নিকট দূরে চতুর-দিকে ,
নহবতের ভৈরবীতে সুর তুলেছে কাকলী রব ।
আসছে অরুণ স্বর্ণ রথের ঐ দেখা যায় শীর্ষ রেখা –
উড়িয়ে ধ্বজা অভ্রভেদী প্রাচীর পথে দীপ্র আভা ।
নক্ত শেষে স্যন্দিত যান আবীর ছড়ায় চক্ররেখায় –
নিদ্রা সবার হরণ করে সঞ্চারিছে প্রাণ, সবিতা ।
প্রথম পূজা অঞ্জলিতে সাজিয়ে ডালা কুসুমবালা –
তৈরী আছে অর্ঘ দিতে নম্র মুখে নিদ্রা শেষে ,
আসছে প্রাণের প্রাণস্বরূপে অভ্রললাট আবীর ঢালা
রাজার রাজা ,দীপ্তকিরণ উচ্চশিরে বীরের বেশে ।
চতুরঙ্গ
আমার হারে তোমার জিত নয়-
তোমার কাছে হারব বলেই আসি,
তোমায় আমায় চতুরঙ্গ খেলা-
হেরেও আমি আনন্দেতে ভাসি।
সাজিয়ে নিয়ে বস তোমার ঘুঁটি-
চেনা তোমার খেলার ছকের দান
তবুও আমি খেলার সেরা জুটি,
হারলে আমার নেই তো অপমান।
দীঘির মত গভীর তোমার চোখ-
গহীন জলে ডুবতে আমি আসি,
তোমার বুকে ভুলতে পারি শোক,
ডুবেও আমি সুখ সায়রে ভাসি।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..