হাল
সুখানুভূতি সুখানুভূতি মেরে এনেছে।মাল খাওয়ার পরে। এদিকে টাল খাচ্ছে হাওয়া।উড়ে যাচ্ছে আমপাতা।ইমামবড়ার ভক্তিপূর্ণ আবহাওয়া। আমরা…..
অরুণ আলোয়
অরুণ আলোয় রাঙবে বলে চোখ মেলেছে কুসুম কলি,
পূব আকাশে আড়মোড়া দেয় রঙীন কাঁচা নবীন ভানু ,
প্রথম চুমা আঁকবে বলে জুটল এসে ভৃঙ্গ অলি –
শ্যামল তৃণ করবে বরণ তাই পেতেছে পেলব জানু ।
মলয় মারুত চামর ঢুলায় শীতল করে মঞ্জরীকে ,
অরুণ পথের মলিন ধুলায় মার্জনী দেয় হিমানী সব –
সন্দেশ তাই ছড়িয়ে পড়ে নিকট দূরে চতুর-দিকে ,
নহবতের ভৈরবীতে সুর তুলেছে কাকলী রব ।
আসছে অরুণ স্বর্ণ রথের ঐ দেখা যায় শীর্ষ রেখা –
উড়িয়ে ধ্বজা অভ্রভেদী প্রাচীর পথে দীপ্র আভা ।
নক্ত শেষে স্যন্দিত যান আবীর ছড়ায় চক্ররেখায় –
নিদ্রা সবার হরণ করে সঞ্চারিছে প্রাণ, সবিতা ।
প্রথম পূজা অঞ্জলিতে সাজিয়ে ডালা কুসুমবালা –
তৈরী আছে অর্ঘ দিতে নম্র মুখে নিদ্রা শেষে ,
আসছে প্রাণের প্রাণস্বরূপে অভ্রললাট আবীর ঢালা
রাজার রাজা ,দীপ্তকিরণ উচ্চশিরে বীরের বেশে ।
চতুরঙ্গ
আমার হারে তোমার জিত নয়-
তোমার কাছে হারব বলেই আসি,
তোমায় আমায় চতুরঙ্গ খেলা-
হেরেও আমি আনন্দেতে ভাসি।
সাজিয়ে নিয়ে বস তোমার ঘুঁটি-
চেনা তোমার খেলার ছকের দান
তবুও আমি খেলার সেরা জুটি,
হারলে আমার নেই তো অপমান।
দীঘির মত গভীর তোমার চোখ-
গহীন জলে ডুবতে আমি আসি,
তোমার বুকে ভুলতে পারি শোক,
ডুবেও আমি সুখ সায়রে ভাসি।
সুখানুভূতি সুখানুভূতি মেরে এনেছে।মাল খাওয়ার পরে। এদিকে টাল খাচ্ছে হাওয়া।উড়ে যাচ্ছে আমপাতা।ইমামবড়ার ভক্তিপূর্ণ আবহাওয়া। আমরা…..
আমার ধ্বসে যাওয়া কাদামাটি দিয়ে তুমি গড়ে নিলে তোমার নতুন ঘরের স্তম্ভ আমার স্বপ্নের…..
নিজেদের ভেঙে পড়া ঝনঝনানি শব্দে প্রতিটি ভোর হয়। ভাঙা টুকরোগুলো নতুন অবয়বে জুড়ে দেয়ার…..
অচেনা আমি হতাশার নোনাজল ঢেউ খেলে হৃদয়ের আঙিনায়। ভাঙনের সুর মাতাল অগ্নি ঝরা সায়াহ্নে আঁধার…..