প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
কলতলা, একটা বাহাত্তরে চুমু আর খাটের পালিশ। সারারাত খটখট শব্দে র ….. পাশে র ঘরে তারা সারা রাত জাগছে।
তাদের ছেঁড়া খাওয়া নিঃধান
নিদান
কেউ আমাকে এট্টু একটা শিমূল গাছ সম্পূর্ণ? তার জমি জমাহারা রোদ …….. তোমার গলায় মাঝে মাঝে ছুঁই।
মাঝে মাঝে ছাদ থেকে সোজা ঝাঁপ
যদি একটা পাহাড় থাকত একটা লম্বা উঠান দড়ি ঝোলানো গাল
পদ্মের সাথে টানটান বেঁধেছি সপাটে হরিতুকি ঝালদানা কবিরাজী
বয়স বাড়লে কি বাড়ে শঙ্খমাখা শাঁখ?
ঝালগন্ধের চেটো কব্জি
পাশে র ঘরে ইঁদুর টা তার সঙ্গিনীমত্ত ওসব ই শুনি শুনি বে ঘর বে মহল্লা ভাঙা চাদর দরজা একটা লোক টা তিনটে চাকা কে, দড়ি বেঁধেছে ওপরে কিছু গাছের ডাল
ওরা কি গাছ? ও রা কি গা য় ছ ……
আমার কথা কেবল আমি ই! চিৎকার ও
প্রিং! আলো বার্তা এলো
কেউ জানতে চেয়েছে কেউ শব্দের ওপারে তাকে কি বলতে পারি
ওটা কি গাছ ? কি গাছ ছিল ও রা?
কারখানার মৃদু ডিংবয়ডিংবয় ঘন্টি । ছুটি হচ্ছে। আর কিছু পরে সাইকেলের গড়ান লাল মাটি কারকে বিছানার শেষে আরো একটা রাত ক্লান্ত শেষে
আমি এখন চিৎ
পাশে র ঘরে ওরা চিৎকার শীৎ কার
কানের কাছে এক ভাবে একটাই আওয়াজ। মাথার ওপর। চারটে ডানা। তাদের খাওয়া খেলা র শব্দ। ফ্যান চলছে। শব্দ একটাই। টিকটিকঠিকঠিক এটাই যেন
সারা ঘর ঘুরে আরো আরো যখন ছড়িয়ে তার দেহ স্ব। শব্দ আসলে একটাই হচ্ছে। হাওয়াকে কাটা র শব্দ। মুঠি মুঠি হাওয়া পুনরায় বাতাসে, বাতাস আবার …….. দূরে ধরা যাক আমি। দেখছি প্রতিটা শব্দ একটা থেকে আলাদা, একটা থেকে আলাদা! কেমন নীড় নিজেকে দূ র দূ আবার একটা পিচমোড়া, মুঠি বেঁধে ছিটকে আবারও সে জায়গায়। টিল একটা কুড়িয়ে নিয়ে আসছো। ছুঁড়লে। তার ছিটকে লাগা কণা গুঁড়ো গুঁড়ো। কুড়িয়ে আবার ছোঁড়া
আজ তৃতীয় পুরুষে লিখছি। মধ্যম বর্গ। ধামের মেঘ। মাসোহারা শেষে এবার যে যার দক্ষিণ। কখনও হয়তো পথে প্রান্তশিলা পড়ল। তক্ষ যজ্ঞের পর।
আবার চাঁদ উঠেছে। ফাঁক দিয়ে দেখা যাচ্ছে। তার সূর্য রঙা আলো দেওয়াল চিবুক ফ্যানের শব্দ কেটে কেটে। শব্দ একটাই।
একটাই শব্দ চারটে ডানা, হাওয়ার গা
পি লো
গ্লাস টা নামিয়ে রেখেছিলাম। চমকে সরে বসলাম। কেউ নেই একটা লম্বা মাথার গাছ শুধু। সূর্য র ফাঁক দিয়ে ধূধূ
জলের চিক্ চিক্ হাওয়ায় কেঁপে কেঁপে যেন বলছে, এসো, এসো না নামি। নামাই যায়, জল আমার বড় প্রিয়। মূলে র একমাত্র ক্ষত তো সেই ই
খিদে পেয়েছে, অশালীন শোনাবে হয়ত, কিন্তু কাউকে এই রোদে ছিঁড়ে তার আধমুঠো বালি নিজেতে নিজেতে ………. কেউ কি এখানে আছে! কেউ তার ডাকনাম বা গলা
নিজের কথা নিজে র কানেই শুনলে ভয় হয়। মনে হয় দাঁড়ি। কিন্তু সেথা কই? এই যে আমি বালিতে পিঠ ঠেকানো মাঝে জল তার আর্ত ছুঁইয়ে ভাসিয়ে আমি শুধু ভিজছি তাও মাত্র
পরজন্ম বলে কি কোনো দান থাকে? মানে একটা ঘর কাটা হলো কয়েকগুলো ঘুড়ি, আকাশ উড়ছে। লাটাই হাতে আমি শূন্য মাঠ। কোথাকার কেউ নেই, কোন আ তথা এবং বরঞ্চ বা
একটা ফড়িং পর্যন্ত জলডোবা। ঘ্রাণে র সুগন্ধি শুধু। ভিজতে ভিজতে কঙ্কালসার প্রতিবর্ত
উঠি। দেখি কোথায় পাই কিনা। খিদে
জলে র ভার ছড়ানো কিন্তু উন্মুক্ত তুমি। হে পরিবাস কিছু আহ রাখো, কিছু কলন। দামী পোষাকী যন্ত্রে এসো আমরা
খুব ক্লান্ত মসৃণ অধরা। ডুবিয়েই তুলে নিয়েছি কলম। ফোঁটাগুলো সাদা র কেন্দ্র জুড়ে। হালকা জল আনো, মোছো। মুছে দেওয়া দাগ
এ খাতাতেই প্রথম মাঝের পাতা শেষের আগে কয়েকটা লাইন। কাল লিখছিলাম
হাস্ মি যুদ্ধ শেষে। মায়ে র দুধ
প্রতিপালন। আমরা। যুদ্ধ কলম শেষে
হাসমি্।
মৃত্যু যেদিন পথনাটিকা। চৌকানো চায়ে র স্টল, গরম দুধ নুনে কয়েক ফোঁটা। কামড় দিয়েছি আমি
বন্দুকের শব্দ। গুলিবিদ্ধ
দড়ি। পেঁচানো গোল বাঁধা গিঁটে মুখের দিকটা। সামনে দাঁড়িয়ে ভাবছি, গামছা পরে না শুধু ই আমি ই
ভার রক্ষার পর একটা তালগাছ। ঝড় বিধ্বস্ত
অন্য হাতে আমার তুমি ধরা। এক হাতে। কি বলছিলাম বলোতো? স্বপ্ন! আলোর টর্চ।
আরো একটা দিন পেরোচ্ছে। তার গতিবেগ। হাসলে মৃদু শোনা যায়। আর দহন?
কুঁড়ের ঘরে। মা তার ঘরামি। দর্মার চাঁচা। আলো ফুটে অলাপ। স্নান
বেদনা। তাকে ও রেখেছি। মা ও
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..