বেশরম
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
রিড ভাবছে আঙুল
সুর টেনে তুলছে কবেকার
পাথুরে ঠোঁট
করুণ এক ক্যানভাসার
শনি থেকে মঙ্গলে দৌড় করাচ্ছে
ধূলশুরার হাটবার
গাঁথায় যাচ্ছে সুঁচের চোখ, সুঁচের ডগা
দাদার ফিরতি সন্ধ্যায়
কিছু কচিকাঁচার ফড়িং কদমায়
জমিয়ে রাখছে ঘন শিহরণ
জোছনা করছে আকাশ
দূরের পুঁথিঘরে সাতকন্যার বিয়ে
সাতমহলা বাড়ি
ঢুলুঢুলু ঢলে পড়লে আয় আয় চাঁদমামা
খুব কাছের মায়ের মুখের মিহির।
দুই.
চুনকাম করা দেয়ালে ঘুম আঁকছি
গ্রীবার নির্জনে এখনো অলিভ সন্ধে
সন্ধে থেকেই চাঁদ শুনছি
টলে ঢলে পড়তেই
মেয়েটা এলার্ম হয়ে উঠছে
ঈশ্বরকেই জাগিয়ে তুলছে গানের খেয়ালে
কতদূর উপায়
চাঁদ খোলে এপ্রোন
না ফেলা চোখের পাতা
তোমাকে রূপের পশলায় নাচাবে।
তিন.
মাছ গন্ধের জল বলি
চাঙা মিউ মিউ
রূপচাঁদা করা বাগ পাই প্রতিবেশী
কত পুরানা
গানে গানে আঁশটে গন্ধ
গানে গানে অনেক কোটা চাই
পিঁড়ির হুলো চাই
যেনো বঁটির বাসে না ফোটে একা
তার একতারা
ফিরে ফিরে খমক
ফিরে ফিরে ডমকি
লেহনের তৃষ্ণা বড় হচ্ছে যখন
কলে কব্জায় নামুক নখের ডলক।
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
একি অনাসৃষ্টি নিত্য পণ্য উর্ধ দাম মন তার ভালো নেই, বাজারেতে যেতে যে হবে…..
পাশের রাস্তাতে তিন জন্মের লাশ ; অনিয়মহীন এভাবেই একক অপার্থিব অশরীর ৷ উল্টোদিকে আমি…..
পাষাণের প্রেম বিকট স্তব্ধতায় সুনিপুণ সীমানা প্রাচীর তুলেছ, বেসামাল ভালোবাসার জাগতিক জায়নামাজে। প্রার্থনার গতিরোধ করো…..