প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
রিড ভাবছে আঙুল
সুর টেনে তুলছে কবেকার
পাথুরে ঠোঁট
করুণ এক ক্যানভাসার
শনি থেকে মঙ্গলে দৌড় করাচ্ছে
ধূলশুরার হাটবার
গাঁথায় যাচ্ছে সুঁচের চোখ, সুঁচের ডগা
দাদার ফিরতি সন্ধ্যায়
কিছু কচিকাঁচার ফড়িং কদমায়
জমিয়ে রাখছে ঘন শিহরণ
জোছনা করছে আকাশ
দূরের পুঁথিঘরে সাতকন্যার বিয়ে
সাতমহলা বাড়ি
ঢুলুঢুলু ঢলে পড়লে আয় আয় চাঁদমামা
খুব কাছের মায়ের মুখের মিহির।
দুই.
চুনকাম করা দেয়ালে ঘুম আঁকছি
গ্রীবার নির্জনে এখনো অলিভ সন্ধে
সন্ধে থেকেই চাঁদ শুনছি
টলে ঢলে পড়তেই
মেয়েটা এলার্ম হয়ে উঠছে
ঈশ্বরকেই জাগিয়ে তুলছে গানের খেয়ালে
কতদূর উপায়
চাঁদ খোলে এপ্রোন
না ফেলা চোখের পাতা
তোমাকে রূপের পশলায় নাচাবে।
তিন.
মাছ গন্ধের জল বলি
চাঙা মিউ মিউ
রূপচাঁদা করা বাগ পাই প্রতিবেশী
কত পুরানা
গানে গানে আঁশটে গন্ধ
গানে গানে অনেক কোটা চাই
পিঁড়ির হুলো চাই
যেনো বঁটির বাসে না ফোটে একা
তার একতারা
ফিরে ফিরে খমক
ফিরে ফিরে ডমকি
লেহনের তৃষ্ণা বড় হচ্ছে যখন
কলে কব্জায় নামুক নখের ডলক।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..