প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
যতোই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মত মিথ্যা বলতে পারবো না ,—- তিন সত্যি ! দিব্বি কাটছি !
এই ভাবে ঠিক মনের মধ্যে প্রতি মূহুর্ত আঁকতে আঁকতে গভীরে তোর লাবণ্যরেখা ; এরপরেতে মেঘের দেহে হঠাৎ করে আচম্বিতে আগুন জ্বলে ওঠে , নতুন কেনা আয়না দিয়ে অঝর ধারায় শ্রাবণ নামে ছন্দ না মেনে ! ঠিক এভাবেই সে–ই আগের মতই দলবেঁধে বৃষ্টিরা সব একই সাথে নেমে আসে ভুবনডাঙায় ভরদুপুরে ! কি ; বিশ্বাস হ’চ্ছে না আকাশলীনা ?
শেষ সন্ধ্যায় চাঁদের আলো কী ভাসমান অসাবধানী ; তবুও যেন ভালো লাগা , মন্দ লাগা যাইনি ভোলা ! তোকে ছুঁয়ে বলছি ……
দুই হাতেতে হঠাৎ পাওয়া বৃষ্টি আদোর ; হৃদয়পাড়ে যত্ন করে রাখাই ছিল সাতটা বছর ! এটা আমার সর্বকালিন সত্যি কথা ; তবুও আমি বুক বাজিয়ে বলতে পারি ,— তোর মত একটাও মিথ্যা বলতে পারবো না !
অন্ধকারকে বনের পথে খুঁজতে গিয়ে আকাশ আমায় হাত বারিয়ে দু চার মুঠো হীরের মতন জ্বল জ্বলে কত তারা দিল , বিনে পয়সায় !
এই যে আমার মনের মধ্যে সমুদ্র এসে সতত ঢেউ তোলে ; তবুও যেন তুমিশূন্য তুমিশূন্য এই বিছানা ,—- অবিবেচক প্রতিটা রাতে !
যদিও আমার স্বপ্ন থেকে নতুন একটা আকাশ ডাকে ; রূপকথারা সেই হরিণীর পেছন ছোটে মৃগনাভীর ব্যাকুলতায় !
হঠাৎ করেই অন্য একটা সময় এসে হাজির হলো ! এই তো আমার ঠোটের মধ্যে তোর আঁকা সেই প্রথম চুমু ; অটুট তবু স্মৃতিনির্জন ,—– তবু কেন এই এতক্ষণ তোরই জন্য অতল জুড়ে বৃষ্টি ভেজা সকাল – দুপুর – সারারাত্রি !
অন্য একটা দিনের মধ্যে সে–ই তোকে তাই গুছিয়ে রাখি ; স্বভাবদোষে !
বাতাসপরীর ডানার ঝাপট স্বপ্নে স্বপ্নে স্মৃতিনির্ভর ; অথচ কেন ভেতর থেকে ভুলতে চেয়েও যায়না ভোলা তোর দেওয়া সেই সর্তগুলো ! বহু দিনের কষ্টরা সব মিথ্যা মিথ্যা দগ্ধে মারে অতলান্ত ,—- শেষ পর্যন্ত এ’মন থেকে এতকালের বৃষ্টিগুলো বের করে দেই ; অথচ আমি অনেক চেষ্টায় না পারি যে তোকে ভুলতে , সত্যি বলছি আকাশলীনা !! তিন সত্যি , দিব্বি কাটলাম ……. !
মিছিলে শয়তান ভদ্র সেজেছে
পরিবর্তিত ঘটনাগুলো স্বপ্নে ঘোড়া ছুটিয়ে মাত্রাবৃত্তে বিদেহী পরিজনের ছবির কাছে এসে দাঁড়াতেই ; দ্বিতীয় অপুষ্টিজাত স্মৃতি অস্তিত্বকে দ্বিচারিতা হতে নিশেধ করতেই ভাষা বিপ্লবের পাঞ্জিকায় ছেঁকা লাগলো !
পৃথিবীর মানুষেরা দর্পণের কাছে যুগে যুগে ক্ষুণ্ণ হতে দেখে গেছে , সে জন্য পাঠশালায় নাগরিক সভার প্রস্তুতি চলছে উদ্বাস্তুদের নিয়ে !
অকস্মাৎ উচ্চারণ হল পিছিয়ে থাকা রূপকথার প্রাচীন নির্দিষ্ট সময়ের ধ্বনি ,—–
ভেতর থেকে সেক্যুলারিজম গন্ধ মিছিলের মধ্যে বাতলে দিল দঙ্গল থেকে অমানুষগুলোকে বুদ্ধিজীবিদের মতোই দেখাচ্ছে !
এই এক স্বপ্ন ধর্মহীনতার জন্ম দিয়েছে ; তাই বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে চতুর্দিকের নক্ষত্রগুলো ! প্রাণহীন ছায়া ভাসছে রাতের ভেতর ,—– এভাবেই গোপনে পুড়ছে অন্তর ; এভাবেই আদর্শ রাস্তা পার হচ্ছে বিধাতার ঠেলা খেয়ে !
এটাও এক অচেনা মানুষের কঙ্কাল , গভীরে প্রখর বাস্তরের বিষময় দশা ! তবুও মিছিলের ওপাশে গরু ও শুয়োরের বৃত্তান্ত নিয়ে লড়ছে ধার্মীক লোকজন …..
যতোই তোরা নিজেদের ধর্মনিরপেক্ষ বলিশ ; দেখে নিশ তোদের মুখোশ একদিন খুলবেই ৷
যে বা যারা ঈশ্বর এবং আল্লাকে নির্মাণ করেছে তাঁদেরকে সময় ঠিক খুঁজে বার করে নেবে !
অন্য দরজায় শয়তান এসে দাঁড়ালে অনুমানের ফর্দ ঝাপসা হয়ে যায় ! এটাও আমাদের অস্তিত্বের সংকট ; তা না হলে বিভিষণপ্রথম দল পালটানোর সাহস পায় !
মাঝেমধ্যে মোমবাতির নিচে অন্ধকার স্পষ্ট হয়ে ওঠে , তাই জ্যোৎস্না পেতে দিয়েছি প্রাচীন বৃক্ষের নিচে ,—– কেউ একজন মনস্তত্ত্ব নিয়ে সাধারণ মানুষগুলোকে ঠকাচ্ছে সমষ্টির সমর্থন চরিতার্থ করার জন্য !
এভাবেই চলছে দুনিয়া ; যা কিছু পালটেছে সবটাই নড়বড়ে ঘড়ির কাঁটা ! এটাই নাকি ঐতিহাসিক বিপ্লব !!
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..