শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
জানি না কতটা ভেবেছ!
উত্তরাপথ ঘুরে নিঃস্ব হবার মন্ত্র যে শিখেছি!
শরীরের গান দিয়ে ভেঙেছি আঁধার।
তুমুল শ্বাসমূলে বেঁধেছি সুরের মুদ্রাঘর।
সব বিচ্ছুরণে রক্তের অধিকার লিখে
বাতিঘরে তুমি পেতে দেবো।
যুদ্ধ শিখছি।রাতভর দামামার শব্দে
জেগে উঠবে যৌথ জোনাকিঘুম।
ঘোর ভেঙে বেরিয়ে আসা উদ্দাম ঋতুডাক।
ডানা খুলিনি দ্যাখো আঘাতে আঘাতেও।
উত্তরের কুয়াশা ঘেরা আড়াল
সরিয়ে দিয়েছি অস্থিরতায়।
নিচু স্বরের ধ্বনিরূপ ভাঁজে ভাঁজে
শীৎকার এঁকে ঊর্ধ্ব হবো আজ।
জলের আলো থেকে চিনে নিয়েছি আত্মপথ।
পাপড়ির কাছে আজ আর কোন দায়বদ্ধতা নেই।
বুঝে নিয়েছি দাবা ঘরের সাদাকালো হিসেব।
আড়াই প্যাঁচের কৌশলে লাস্য মেখে নীল
অন্ধকারে উড়ছে মৈথুনঘুড়ি।
ভো কাট্টার সুতো আজ নিজের মধ্যমায় জড়ানো।
মিথুন আলোর ঝলমলে আকাশি দলিলে আজ
লেখা হবে উত্তরসাধিকার সূচি।
অধঃ হও আজ।
জিবের অন্ধকার থেকে আলোর বিসর্গ আঁকার খেলায়
বিরূপ অঞ্চল চিনে নেমে এসো মাটির অনুষ্টুপে।
নির্মম আগুনে আজ খাক হোক অনিবার্য বিকার তোমার।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..