প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
জানি না কতটা ভেবেছ!
উত্তরাপথ ঘুরে নিঃস্ব হবার মন্ত্র যে শিখেছি!
শরীরের গান দিয়ে ভেঙেছি আঁধার।
তুমুল শ্বাসমূলে বেঁধেছি সুরের মুদ্রাঘর।
সব বিচ্ছুরণে রক্তের অধিকার লিখে
বাতিঘরে তুমি পেতে দেবো।
যুদ্ধ শিখছি।রাতভর দামামার শব্দে
জেগে উঠবে যৌথ জোনাকিঘুম।
ঘোর ভেঙে বেরিয়ে আসা উদ্দাম ঋতুডাক।
ডানা খুলিনি দ্যাখো আঘাতে আঘাতেও।
উত্তরের কুয়াশা ঘেরা আড়াল
সরিয়ে দিয়েছি অস্থিরতায়।
নিচু স্বরের ধ্বনিরূপ ভাঁজে ভাঁজে
শীৎকার এঁকে ঊর্ধ্ব হবো আজ।
জলের আলো থেকে চিনে নিয়েছি আত্মপথ।
পাপড়ির কাছে আজ আর কোন দায়বদ্ধতা নেই।
বুঝে নিয়েছি দাবা ঘরের সাদাকালো হিসেব।
আড়াই প্যাঁচের কৌশলে লাস্য মেখে নীল
অন্ধকারে উড়ছে মৈথুনঘুড়ি।
ভো কাট্টার সুতো আজ নিজের মধ্যমায় জড়ানো।
মিথুন আলোর ঝলমলে আকাশি দলিলে আজ
লেখা হবে উত্তরসাধিকার সূচি।
অধঃ হও আজ।
জিবের অন্ধকার থেকে আলোর বিসর্গ আঁকার খেলায়
বিরূপ অঞ্চল চিনে নেমে এসো মাটির অনুষ্টুপে।
নির্মম আগুনে আজ খাক হোক অনিবার্য বিকার তোমার।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..