আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
জানি না কতটা ভেবেছ!
উত্তরাপথ ঘুরে নিঃস্ব হবার মন্ত্র যে শিখেছি!
শরীরের গান দিয়ে ভেঙেছি আঁধার।
তুমুল শ্বাসমূলে বেঁধেছি সুরের মুদ্রাঘর।
সব বিচ্ছুরণে রক্তের অধিকার লিখে
বাতিঘরে তুমি পেতে দেবো।
যুদ্ধ শিখছি।রাতভর দামামার শব্দে
জেগে উঠবে যৌথ জোনাকিঘুম।
ঘোর ভেঙে বেরিয়ে আসা উদ্দাম ঋতুডাক।
ডানা খুলিনি দ্যাখো আঘাতে আঘাতেও।
উত্তরের কুয়াশা ঘেরা আড়াল
সরিয়ে দিয়েছি অস্থিরতায়।
নিচু স্বরের ধ্বনিরূপ ভাঁজে ভাঁজে
শীৎকার এঁকে ঊর্ধ্ব হবো আজ।
জলের আলো থেকে চিনে নিয়েছি আত্মপথ।
পাপড়ির কাছে আজ আর কোন দায়বদ্ধতা নেই।
বুঝে নিয়েছি দাবা ঘরের সাদাকালো হিসেব।
আড়াই প্যাঁচের কৌশলে লাস্য মেখে নীল
অন্ধকারে উড়ছে মৈথুনঘুড়ি।
ভো কাট্টার সুতো আজ নিজের মধ্যমায় জড়ানো।
মিথুন আলোর ঝলমলে আকাশি দলিলে আজ
লেখা হবে উত্তরসাধিকার সূচি।
অধঃ হও আজ।
জিবের অন্ধকার থেকে আলোর বিসর্গ আঁকার খেলায়
বিরূপ অঞ্চল চিনে নেমে এসো মাটির অনুষ্টুপে।
নির্মম আগুনে আজ খাক হোক অনিবার্য বিকার তোমার।
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..