বেশরম
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
বসে আছে স্থিরচিত্র যেন, দু’চোখের জল
থমকে আছে, ঠিক প্রতীক্ষার ফ্রিজে
জমেছে বরফ! পূজাও তো প্রতীক্ষা এক
প্রতিদিন ‘মাঙি মোর’ পাষাণের কাছে।
আমারে জিগাও কেন
উইড়া আহি নাই, যামুও না উইড়া
যদ্দিন না হই বুইড়া
রমু ঠিক বটের লাহান
আমার কাহান
হুনবো পক্ষি সব
কাউয়াগণ করবো কলরব
মগর যাইবো না যে সরান
থাকুম একলা খাড়ান
ওইহানে যেইহানে প্রথম কইছিলা যাও
আমার লগে আগাও
আগাইতে আগাইতে ঠাঁয়
ঘড়িও থইমকা যায়
আমি আছি অহনো দাঁড়ান
চায়া আছি কহন তুমি কইবা খাড়ান।
পাখি উড়ে গেলে উড়ে যাক
সে আর পাখি মিলে মিশে আকাশ উড়াক।
আকাশ উড়ু-উড়ু পাখিও তাই
বুক জুড়ে নাই শুধু নাই-
পাখি উড়ে যায় যাক
বাতাস ঝুলে থাকুক কিংবা থাক
পাখি উড়ে যায় যাক।
আগুন আগুন, আগুন আমার
ভেতর জামার-
ভীষণ গভীর পুড়ছে দেখো
দেখে দেখে পুড়তে শেখো।
চলো আবার বিপ্লবে হাঁটি
আশাদের ঘাটি
বেঁচে থাক
তুমি বাঁচো আমি এবং সে
স্বপ্ন অনিমেষে
ফিরে পাক
চলো আবার হাঁটি দুজন
বিদ্রোহে সুজন
জুটে যাক
গাধাদের হাটে বেচি নিজেকে যে আজ
বিক্ষোভে কাঁপেন যিনি ভেতরের রাজ,
শ্লোগানের সে আওয়াজ যাবে না অতদূর
ঘেমে নেয়ে থেমে যাবে ক্ষোভের দুপুর।
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
একি অনাসৃষ্টি নিত্য পণ্য উর্ধ দাম মন তার ভালো নেই, বাজারেতে যেতে যে হবে…..
পাশের রাস্তাতে তিন জন্মের লাশ ; অনিয়মহীন এভাবেই একক অপার্থিব অশরীর ৷ উল্টোদিকে আমি…..
পাষাণের প্রেম বিকট স্তব্ধতায় সুনিপুণ সীমানা প্রাচীর তুলেছ, বেসামাল ভালোবাসার জাগতিক জায়নামাজে। প্রার্থনার গতিরোধ করো…..