প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
কত বিচ্ছেদের সাঁকো পেরোলে
সেখানে পৌঁছব?
হে প্রেম, ব্রহ্মকমল হয়ে
ফুটে আছো নন্দন কাননে।
বড় অমোঘ হয়ে উঠছ তুমি
রোজ একটু একটু করে।
আজ
কাল
পরশুর
কাহিনীতে একটু একটু করে
যুক্ত করছ নিজেকে।
আজ
কাল
পরশুর
ছবিতে রং বোলাচ্ছ তুমি,
ধীরে ধীরে
ফুটে উঠছে অবয়ব তোমার।
আনন্দ তুমি
বিরহ তুমি
শান্তি তুমি
অমোঘ তুমি
আমার_আমার তুমি।
তবু তো ছুঁয়ে থাকো তুমি।
আমাকে।
এ জন্মকে।
ছেড়ে যাওয়া যায়না সবটা।
জলের দাগ তবু লেগে থাকে
পাড়ের মাটিতে
মাঝির বৈঠায়।
আজন্ম স্মৃতির ঢেউ লেগে থাকে
সান্ধ্য নদিতে।
রোজ কিছু কথাকে জ্যান্ত কবর দিই
বুকের গভীরে।
ইঁট গেঁথে তুলে দিই
হাসিখুশি সুখের প্রাচীর।
কত কথা রোজ গেঁথে দিই
বুকের পাঁজরে।
পাঁজরেরা আজকাল
বড় আর্তনাদ করে।
এই অগোছালো ঘরকন্নার মাঝে
ঢুকে পড়ে একফালি
দ্বিধাগ্রস্ত রোদ।
দাঁড়ায় লাজুক।
পিঁড়ি পেতে দিয়ে বলি,
” বসো। দাঁড়িয়ে কেন?”
রোদ মুচকি হাসে।
“আমি এলে সারে বুঝি
যাবতীয় সব দুঃখ শোক ?”
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..