শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
কত বিচ্ছেদের সাঁকো পেরোলে
সেখানে পৌঁছব?
হে প্রেম, ব্রহ্মকমল হয়ে
ফুটে আছো নন্দন কাননে।
বড় অমোঘ হয়ে উঠছ তুমি
রোজ একটু একটু করে।
আজ
কাল
পরশুর
কাহিনীতে একটু একটু করে
যুক্ত করছ নিজেকে।
আজ
কাল
পরশুর
ছবিতে রং বোলাচ্ছ তুমি,
ধীরে ধীরে
ফুটে উঠছে অবয়ব তোমার।
আনন্দ তুমি
বিরহ তুমি
শান্তি তুমি
অমোঘ তুমি
আমার_আমার তুমি।
তবু তো ছুঁয়ে থাকো তুমি।
আমাকে।
এ জন্মকে।
ছেড়ে যাওয়া যায়না সবটা।
জলের দাগ তবু লেগে থাকে
পাড়ের মাটিতে
মাঝির বৈঠায়।
আজন্ম স্মৃতির ঢেউ লেগে থাকে
সান্ধ্য নদিতে।
রোজ কিছু কথাকে জ্যান্ত কবর দিই
বুকের গভীরে।
ইঁট গেঁথে তুলে দিই
হাসিখুশি সুখের প্রাচীর।
কত কথা রোজ গেঁথে দিই
বুকের পাঁজরে।
পাঁজরেরা আজকাল
বড় আর্তনাদ করে।
এই অগোছালো ঘরকন্নার মাঝে
ঢুকে পড়ে একফালি
দ্বিধাগ্রস্ত রোদ।
দাঁড়ায় লাজুক।
পিঁড়ি পেতে দিয়ে বলি,
” বসো। দাঁড়িয়ে কেন?”
রোদ মুচকি হাসে।
“আমি এলে সারে বুঝি
যাবতীয় সব দুঃখ শোক ?”
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..