প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
রাতটাকে সিথানে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ি
জেগেই তো আবার মিথ্যুকের পায় চুমু দিতে হবে
মিথ্যুকটার নাম আধুনিকতা
মিথ্যুকটার নাম পৃথিবী
সেই এক টুকরো পৃথিবী কিনবো কিনবো করেই
যৌবনকে মেশিন করি
ধনির পায় ভালোবাসা ঘষে ঘষে
আমি কি সুন্দর স্ট্যচু হয়ে যাই ।
কি স্বপ্নে! এই দেহকে দশতলা ইমারত করি
আরো আরো নোট গুনে গুনে আমি
ব্যাংক ভর্তি নোট হয়ে যাই
অনন্ত রাত দাঁড়িয়ে- ছাড়ো তো যৌবতী পৃথিবী!
আমি মাটিতে শুয়ে এবার আকাশের দিকে তাকাই।
একবার নিরবতার কাছে যাই
যার ডাক নাম রাত
তারকাছে কালো আয়না আছে
সেই নিশ্চুপ আয়নার কাছে আমার প্রতিবিম্বকে দেখি
যেখানে আমার ভালো আর মন্দগুলো
জ্বলজ্বল করে হেসে উঠে
আমি সেই আয়না লুকোতে চেষ্টা করি
আবার আমাকে আমির থেকে আড়াল করতে
যা ভেতরে মুখশ পরি-তার নাম দিন!
তার ভিতর দিয়ে আবার একটা গল্প চলতে থাকে
রাতও আমাকে নেয়না দিনওনা!
আমি যাচিত হইয়েই আমার কাছে থেকে যাই।
আমি সবখানে আছি, যখন গাছের পাতা, মাথার চুল-
ক্ষেতের ফসল, বধুটির আঁচল উড়ে উড়ে যায়- ভেবে নিও,
আমিই উড়িয়ে যাচ্ছি ওসব। মায়ের গর্ভাধারে-
পিছলে পড়া মাটির ভাঁজে ভাঁজে
আমাকে খুঁজলেই পাবে তোমরা।
যুবক যুবতী, শিশু বৃদ্ধের ভেতর, মুমূর্ষু রোগীর
শ্বাস উঠা নামায় এবংকি আজরাইলের
পালকের নিচেও পাবে আমাকে।
মেঘমালাকে সরিয়ে সহজেই আমি লাজুতির মত
দিতে পারি চাঁদকেও চুমু।
আমি বিষধর সাপে, একটি ছুরির নিচে
মহাযুদ্ধের রণাঙ্গানেও হাস্যৌজ্জ্বল ভাবে
উড়ে উড়ে যেতে ভয় করিনা বিন্দু মাত্র।
দাউদাউ আগুনের, একমাত্র আমিই পরান বন্ধু
আমিই সেই একটি মাত্র সত্ত্বা
যেকিনা কোন জাতির প্রধানমন্ত্রীকেও করি না কুর্নিশ
আমি জন্মেও আছি আমি মরণেও আছি
একবার নাকের সামনে হাত রেখে দেখো
এখনো তোমার সাথে আষ্টেপৃষ্টে লেগে আছি।
আমাকে চেনো না তোমরা!
আমার নাম ত বাতাস।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..