প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
যে প্রণম্য যোনির কাছে তুমি নতজানু ছিলে-
হে প্রাচীন;
সৃষ্টির সেই বিশুদ্ধ গরিমাকে হত্যা করে যাই অবিরত!
যে দিকে তাকাও শুধু
আমি-আমি-আমি আজ ঘরে ঘরে বাড়ন্ত
কান্নার মত, বাষ্পের মত,
বিষাক্ত ছত্রাকের মতো বেড়ে চলি ক্রমাগত
মৃত গোলাপের মতো দুমড়ানো যোনি নিয়ে
পথে ঘাটে পড়ে থাকে যারা, কখনো আড়ালে-
জেনো আসলে তারা আমাকেই পেটে ধরেছিল
মানবিক হতে পারি ভেবে।
মানুষ মানে, সে তো মুখোশের আড়ালে
কিছু অন্ধকার রাখা থাকে।
যদি খুঁজে নিতে চাও, তবে নিশ্চিত খুঁজে পাবে
প্রতিবিম্বের প্রচ্ছদে।
তবু কেউ কেউ, যারা মহামানবের দাবী রেখেছিল,
যারা মহান হবে জেনে নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়া যেত একদিন,
তাদের মহানুভবতার কাছে শৈশবও নিরাপদ নয় আজ।
এরপর?
প্রগাঢ় অন্ধকার পড়ে থাকে।
প্রতিটা দৃষ্টি একে অপরের প্রতি শঙ্কিত চেয়ে থাকে,
বুঝে নিতে চায়, কতটা দূরত্ব বেড়ে গেলে
একে অপরের থেকে নিরাপদ থাকা যাবে তবে।
আর পড়ে থাকে দীর্ঘশ্বাস!
ওরা প্রত্যেকে আদর্শের স্বাদ চিনেছিল।
যদিও আদর্শ শব্দটা আপেক্ষিক।
সেসব মৃত মানুষের কাছে গচ্ছিত রাখা আছে মনে হয়।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..