প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
আনন্দ বলে ডাকি
আনন্দ বলে ডাকি, সেই ডাক কি কেউ শোনে
পাহাড়ে প্রতিধ্বনি ফিরে, সমুদ্র হারায় কুক্ষণে।
আনন্দ বলে ডাকি, মন্থনে বেদনারা উঠে আসে
সকল অর্জন বৃথা যায়, বিপ্লব কে আর ভালোবাসে।
বাসে না কেউ ভালো, তবু আনন্দ বলে ডাকি
যমুনার জল কালো, কৃষ্ণের না পাওয়া ধরে রাখি।
অভ্যাস
তোমাকে নিমন্ত্রণ জানাই, এসো দেখা হবে
ফিরে এসো, কিছুই নেই অসম্ভবে;
না, আমন্ত্রণ নয়, ওটা থাকার কথা বলে
জানি তো, যদি আসো, ফিরে যাবে বৃষ্টি আসার ছলে!
রাত্তিরে বৃষ্টিটা খুব আসে, বর্ষায় ফোটে হলুদ কদম
মেঘেদের চোখে অশ্রু, বিষাদের রঙে মনোরম;
ফিরে যাও, তবু তো একবার আসো
ফিরে যেতে যেতে হয়ে যাবে ফেরার অভ্যাসও।
নিনাদ
ফেলে রাখো গাঢ় রঙের দুঃখগুলো কিংবা যাপন করো
মনে রেখো প্রতিবাদের আঙিনা নয় খুব বড়সড়;
বেদনাগুলোকে জ্বালিয়ে দাও, হয় চিতা কিংবা মশাল
জেনে রেখো, বিক্ষোভের সময় নয় অনন্তকাল।
তোমাদের বলি, দুঃখবিলাস কোনো কাজের কথা নয়
বিলাস বিস্মরণের আরেক নাম হয়তো সংশয়;
বিষাদের রঙ ঢেকে দিলে ক্ষোভের ক্যানভাস, চিত্রকল্প
ভেবে দেখো, হাতে থাকা কড়ির মতন ক্ষণ খুব স্বল্প।
তারচেয়ে চলো কাচের ঘরটা ভাঙি যেন রাজার প্রাসাদ
ঘুড়ির মতন উড়াই ক্ষোভের নিশান এবং জয়ের নিনাদ।
বৈষ্ণব
ফানা হই তোমাতে, তোমাতেই বিলীন
তোমার কাছে আমার আজন্মের ঋণ
তুমি কি বোঝ তা, যেমন বুঝতেন রাধা
বৈষ্ণব জীবন জানি তোমার সাথেই বাঁধা
ভিক্ষা করি পথে পথে, মুঠো-ভিক্ষা চাল
গৃহস্থ জানে আমার কিসের আকাল
জানে না, জানো তুমি রাধা, মীরাও জানে
ইশকও বেপথু হয় কৃষ্ণের অভিমানে
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..