শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
আমাদের বাড়ি ও দুয়ার খোলা
হাওয়া আসে যায়
দুঃখ আসে যায়
এত এত দুঃখ পুষে রাখি
অভিমান পুষে পুষে রাখি
আমাদের জলের সংসার
জলে ভেসে যায়
সে এক পতঙ্গভুক
রোদ ছুয়ে বসে থাকে
বাসি ভাত ছুয়ে
আমি তার দুপুরের উষ্ণ মাঠ
ফসলের ঘ্রাণ
আমি তার ঘাম ঘাম ব্লাউজের
গন্ধ জুড়ে থাকি
সে এক আজব কিষাণী
অমোঘ জঙ্গলে চলো
পরিপাশ্ব ছুয়ে আছে মেঘ
নীল ডালপালা
জলের গভীরে এক
মছলি জীবন
অমোঘ জঙ্গলে চলো
অক্সিজেনে হৃদি আর
বেলুন ওড়াবো
আমিও এভাবে ঋণী
জলবাতাসের কাছে
তোমার পেলব শরীর
উষ্ণ স্তন
আলপথে হাটা গ্রাম
খেত বা খামার
নাভির কুয়াশা ঘিরে
ভোর ও ভ্রমণ
দুঃখের নিজস্ব পথ থাকে
যে পথে আসে হেঁটে যায়
মা তাকে বসার পিড়ি দেয়
মায়ের চোখ জুড়ে অমাবস্যা
দুঃখ মোহনার নোনাজল
বাবা বড়দা জলে ভেসে গেছে
মা সেই পথ ধরে হাঁটে
দুঃখ খুঁজে খুঁজে
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..