শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
আমার বাসা
বৃষ্টিফোঁটাও আগুন ধরায়..
যখন তোর আঙুল ছুঁয়ে যায় আমার পায়ে
পাহাড় চূড়ায় তুই চলে আয়,
ডাকছি শোন ক্লান্ত গলায়।
তুষের আগুনে ফুঁ দিয়ে দেখ..
আমি ভীষণ রকম জ্বলতে পারি
তোর উপেক্ষা সহ্য করে,
আমার ভেতর মেয়ে দারুণ অহংকারী।
তোকে ছাড়াও জ্যোৎস্না দেখি..
খোলা আকাশের নিচে একলা দাঁড়াই
স্বপ্নভঙ্গের শোক মুছে যায়,
শিস দিয়ে যায় রাতের পাখি।
বৃষ্টিফোঁটাও আগুন জ্বালায়…
কারণ আজো তোকেই ভালোবাসি।
জন্মান্তর
তোমার রুক্ষ ভাষায়
আমার জান যায় বেরিয়ে
দোয়া করো শেষ মুহূর্তেও
আমার মনমাটি যেন থাকে
তোমার হৃদয়ের আঙিনায়।
তোমার সাথেই যাচ্ছে কেটে কত
হাসনুহানা ফোটার বেলা
খেলোনা বেকার আমার সাথে
রান্নাবাটির নিছক খেলা।
পারব না ছেড়ে যেতে স্বপ্নান্তরে
যদি এই ঘোর না কাটে ভোর না দেখি
দোয়া করো তোমার রুক্ষতাই
ঘিরে থাক আমার আবেগী মন
তোমায় ফের যেন পাই সে জন্মান্তরে।
গোলাপী সন্ধ্যা
আষাঢ়ের সন্ধ্যায় আকাশের..
গোলাপী আলোয় চারধার মোহময়
পশ্চিমের বারান্দায় যেখানে
মাধবীলতার আড়াল,
সেইখানে চোখ বুজে আমি অনন্ত অপেক্ষায়।
এই বুঝি তার পায়ের শব্দ…
আমার বুকের ভেতর ঝড় তোলে
ভারি নিতম্ব অকারণেই আঁচলে ঢাকি
ঠিক সেই সময় কেউ দোর খোলে।
কিছু মুহূর্ত স্তব্ধতা আমায় দংশায়…
মুঠোফোনের শব্দ ঘোর কাটায়
না এ তার ডাক নয়,
হাওয়ার চাবুক লাগছে আমার মুখে
যার পথ চাওয়া সে আছে আজকাল বেশ সুখে।
ঘরের ফাটল ঢেকে রেখেছি
কে জানে কিসের মায়ায়…
কাটাচ্ছি দিন কখনো রোদ কখনো ছায়ায়।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..