শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
আমি রবীন্দ্রনাথকে দেখিনি কোনদিন,
দেখার কথাও নয়-
তিনি চলে গেছেন নশ্বর দেহ ছেড়ে
অনে-ক দিন।
তবু আমি আজও দেখতে পাই ,
পরিস্কার দেখিতে পাই –
রবীন্দ্রনাথ চেয়ারে বসে একটু ঝুঁকে
লিখে চলেছেন
কত লেখা, কবিতা, গান গল্প নাটক ,
এঁকে চলেছেন ছবির পর ছবি,
কিংবা জোব্বা পরে হেঁটে বেড়াচ্ছেন
শ্যামলী উদিচীর বারান্দায় ,
ক্লাশ নিচ্ছেন শান্তিনিকেতনের আম্রকুঞ্জে ,
হয়ত সত্যি নয় ,
কিন্তু হৃদয় তো কখনও মিথ্যা বলে না-
সে নিশ্চয়ই দেখতে পায়-
আসলে তার মণিকোঠার ঊজ্বলতম আসনে
আজও আসীন অবিনশ্বর প্রতিদিনের রবীন্দ্রনাথ ,
আর তাঁকে সম্বল করেই তার বেঁচে থাকা আর পথচলা–
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..