শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
উঠোনে সকাল পড়ে আছে কিছু দূরে
আবছায়া মেঘ কথা বলে চুপি চুপি
রোদের কণারা ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসে
মালা গেঁথে যায় অচেনা সে বহুরূপী
রাতের তারারা ঘুমিয়ে পড়েছে ভোরে
স্বপ্নেরা খেলে তোর গাঢ় ঘুম চোখে
শব্দেরা কোন শব্দটুকু না করে
কবিতায় শোয় তোর বুকে মুখ রেখে
অজানার দিকে ভেসে যাই একা একা
রাত পুড়ে যাবে কোথায় থাকে সে আলো
তোর ওষ্ঠ-প্রদীপে নতুন সকাল হোক
অন্ধকারেই আমার থাকাটা ভালো ।
এরপর আমাদের অনেকবারই দেখা হবে
এমনি কাজের কথা হবে অনেক
কিন্তু আর কোন কথাই হবেনা
দিনের পর দিন এভাবেই দেখা হবে বার বার
হঠাৎ করে বৃষ্টির ফোঁটার মত অভিমান
ঠোঁটের ওপর টলটল করবে কোন কোন দিন
ছেলেমেয়েদের দুরন্তপনার কথা হবে
স্কুল কলেজের কথা হবে
ঘরে বাইরে ঝামেলা অশান্তির কথা
উঠে আসবে কথায় কথায়
টেবিলের দুইপ্রান্তে দু’জনের মাঝখানে
একটা অনন্ত আকাশ ভেসে থাকবে জানি
হয়তো হঠাৎ বিদ্যুৎ চমকের মত গভীর দুটি চোখ তুলে
মাঝে মাঝেই পরীক্ষা নেবে অন্য দুই তৃষ্ণার্ত তারার
তারপর একদিন টেবিলটাই ডানা মেলে উড়ে যাবে দূরে
দেখা আর হবে না কখনো
কোনদিন সেইকথা বলাও হবেনা আর ।
ভেঙেচুরে পড়েছে শহর
ফুটপাতে ক্রন্দসী মেঘ
সূর্যের ছায়া পড়ে চোখে
ছাইচাপা কান্না অনেক
তবু ফোটে জ্যোৎস্নার ফুল
রাত্রি ভেজানো চুলে দেখি
জেগে আছে ওই মুখখানি
আঁধারেই চোখে চোখ রাখি
ভেসে যায় সময়ের স্রোত
ভীষন লাজুক তুমি জানি
হৃদিদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে
আজ তুমি কাজল পরোনি।
না খাওয়া চুমুতে এত স্বাদ
না খেয়েই করেছিস ভালো
তবু, খেলে হত কি প্রমাদ
উজ্জ্বল হত না কি আলো ?
রোজ রোজ বলিনি তো মোটে
যদিও মিষ্টি খুব জানি
গন্ধরাজ কি রোজ ফোটে
না কি ঠোঁটে চুমু আশমানী ?
ঠোঁটের উপত্যকা জুড়ে
সারাদিন মনে মনে হাঁটি
পাপড়ির মত দুটি ঠোঁটে
জানি তোর চুমু খুব খাঁটি ।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..