প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
নিভৃত পথে সন্ধ্যামঞ্জরির প্রপাত। পুঁইবাগান থেকে শূন্যতার দিকে উড়ে গেলো বিকেলের নরম কায়ার একটা মধুমধু ছায়া। আর তালডোবার জলের আলোর বিভায় — ময়ূরের পালকের মতো জেল্লা ছড়িয়ে দিয়েছে শান্ত মল্লিকাবন।
কোথাও আঞ্জির ফেটে যাচ্ছে। সহেলি তোমার রোকা; আমার রক্তে গোধূলি নাচন। অকারণ দাবা খেলার কিস্তি থেকে ক্রমশ গড়িয়ে যাচ্ছে বিভাবরী ভোরের নুরে। আর তাই চোখের
আহির নামিয়ে এনেছে শাদা রাইসহেলি
এই নির্জনে নীরব ভোর — বহু দূরবর্তী
ছায়াভরা মাটির ভিটা,
পাতার ঘনছায়া ফুটিয়ে তুলছে;
যে রাতুল কুহক
তার কিছুটা পথরেখা ধরে
বিকেলের ম্যাটেনিশো’র নিমন্ত্রণে
একটা ঘাসফড়িং
কারো সুগন্ধ স্নানের শব্দে
শিস ও শিমের ফুলের রেণুর
ঠোঁটের লহর কুড়িয়ে
বলে উঠছে চিয়ার্স।
পা ভেজানো ঘাস ও হরিৎ লতাগুল্মের
গায়ে হিমরোদের কদমবুসি,
জলের আলো
আর তার উপর উড্ডিন শাদা
ডানাভাঁজ করা ছুটন্ত
লাল ঘোড়ার টমটম যতদূর…
বাঁশের সাঁকো থেকে— দোদুল্যমান
ধানের মঞ্জরির
খুশবু টেনে
অকারণ
হাঁসুলির মতো চোখে
আহির নামিয়ে এনেছে শাদা রাইসহেলি।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..