বেশরম
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
নিভৃত পথে সন্ধ্যামঞ্জরির প্রপাত। পুঁইবাগান থেকে শূন্যতার দিকে উড়ে গেলো বিকেলের নরম কায়ার একটা মধুমধু ছায়া। আর তালডোবার জলের আলোর বিভায় — ময়ূরের পালকের মতো জেল্লা ছড়িয়ে দিয়েছে শান্ত মল্লিকাবন।
কোথাও আঞ্জির ফেটে যাচ্ছে। সহেলি তোমার রোকা; আমার রক্তে গোধূলি নাচন। অকারণ দাবা খেলার কিস্তি থেকে ক্রমশ গড়িয়ে যাচ্ছে বিভাবরী ভোরের নুরে। আর তাই চোখের
আহির নামিয়ে এনেছে শাদা রাইসহেলি
এই নির্জনে নীরব ভোর — বহু দূরবর্তী
ছায়াভরা মাটির ভিটা,
পাতার ঘনছায়া ফুটিয়ে তুলছে;
যে রাতুল কুহক
তার কিছুটা পথরেখা ধরে
বিকেলের ম্যাটেনিশো’র নিমন্ত্রণে
একটা ঘাসফড়িং
কারো সুগন্ধ স্নানের শব্দে
শিস ও শিমের ফুলের রেণুর
ঠোঁটের লহর কুড়িয়ে
বলে উঠছে চিয়ার্স।
পা ভেজানো ঘাস ও হরিৎ লতাগুল্মের
গায়ে হিমরোদের কদমবুসি,
জলের আলো
আর তার উপর উড্ডিন শাদা
ডানাভাঁজ করা ছুটন্ত
লাল ঘোড়ার টমটম যতদূর…
বাঁশের সাঁকো থেকে— দোদুল্যমান
ধানের মঞ্জরির
খুশবু টেনে
অকারণ
হাঁসুলির মতো চোখে
আহির নামিয়ে এনেছে শাদা রাইসহেলি।
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
একি অনাসৃষ্টি নিত্য পণ্য উর্ধ দাম মন তার ভালো নেই, বাজারেতে যেতে যে হবে…..
পাশের রাস্তাতে তিন জন্মের লাশ ; অনিয়মহীন এভাবেই একক অপার্থিব অশরীর ৷ উল্টোদিকে আমি…..
পাষাণের প্রেম বিকট স্তব্ধতায় সুনিপুণ সীমানা প্রাচীর তুলেছ, বেসামাল ভালোবাসার জাগতিক জায়নামাজে। প্রার্থনার গতিরোধ করো…..