দৌড়
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
একই ভিন্নরূপে সেজেছে আজ প্রকৃতি। আষাঢ় মাস। নীল আকাশে কালোমেঘের নবীন বরণ উৎসব।
তিল পরিমাণ ঠাঁইও নেই আকাশের জমিনে। মেঘে মেঘে ঢাকা তার প্রতিটি কোঠর। কালোয় কালোয় কালাকার।
কালিমাখা মেঘ চারদিকে অন্ধকার ঘনায়। দিনমান অঝোর বৃষ্টিধারা। চির পরিচিত রূপ হারিয়েছে আসমান। নীল আকাশ এর নতুন নাম এখন মেঘলা আকাশ।
আউশের ক্ষেত ভরেছে জলে। ফুলে ফেঁপে উঠেছে মাঠ-ঘাট-প্রান্তর। প্লাবন চলছে পুরো উদ্যোমে। উদ্বিগ্ন কৃষককূল। বিষন্ন মেজাজ। ঠিক ভরদুপুরে নেমেছে সন্ধ্যা।
সূর্য আজ বডড জৌলুসহীন, নিরুপায়। কালো মেঘ আটকে দিচ্ছে কিরণ। খেয়া পারাপারে নেমেছে দশ নম্বর সতর্ক সংকেত। ‘মাঝি নাও ছাইড়া দে,মাঝি পাল উড়াইয়া দে’- এর নেই তাড়া। পালেতে ভাটার টান।
রাখাল ছেলে মাঠ ছেড়ে গেছে কুলায়। সাদা গাভিটিরও মন টিকছে না বন-বাদারে। গোয়াল ঘরে হাম্বা হাম্বা রব। ছাগল গুলাও দৌড়াচ্ছে ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে।
হাঁস,মুরগীর ও তাড়া সরবে-প্যাক প্যাক,কক্ কক্। উঁই পোকাও ঘর ছেড়ে জানান দেয় বৃষ্টির আভাস। আকাশ জুড়ে নেই পাখিদের আনাগোনা। বিরান জনপথের মুখে ঘোমটা। ইয়া বড়ো এক কুচকুচে কালো পিরান।
গাছ গুলোতেও আজ মেঘ করেছে। বৃষ্টিতে সেরে নিচ্ছে গোসল। তরতাজা, চিকবিক। ফেনিল হচ্ছে কালো মাটি। টপাটপ। টিনের চালে ঝমাঝম আলোড়ন। কাঁথা মুড়ি দিয়ে ঘুমোনোর এক আবেশ ঝুঁকছে মনে।
বালাই সাঁট বলে নামছে বালিকা জলে। শিল কুড়াবে বলে। ঘরের ফুটো চাল বেয়ে বালতিতে ভরছে জল।
অথবা ভাতের পাতিলে। কিংবা ঘটি কিংবা পুরোনো বাটিতে।
ঘরকন্যার তবুও চুলো জ্বালানোর পাঁয়তারা। দিয়াশলাই ভিজেছে জলে। ভেজা লাকড়িতে নেই আগুন। তবুও ডিম খিচুড়ি আর বেগুন ভাজার আফসোস!
দু’কূল ছাপিয়ে নদীতে ঢেউয়ের কোলাকুলি। ঢেউয়ের পর ঢেউ আছড়ে পড়ছে কুলে। ভারী হয়ে যাচ্ছে প্রতিবেশ।
প্রতিকূল পরিবেশে চারদিক হাহাকার। আনন্দ লীলা চলে। বর্ষা আনন্দ! নিষেধ শতবার- ‘তোরা কেউ যাসনে ঘরের বাহিরে।’ বরাবরের মতই মায়ের দুশ্চিন্তা-এইবার জ্বর এলে আর রক্ষে নেই।
তবুও উচাটন মন কেবলি আকুলি বিকুলি। চৌকাট পেরোনোর তাগিদ। মাতোয়ারা। চোখ ঝুলে আছে কদম গাছের ডালে। বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল তোমায় দেব বলে,তোমার খোপায়। কালোমেঘ চুলে। উচ্ছ্বল একগুচ্ছ কদম ফুল। আমার হাতের মুঠোয়। কন্ঠে শ্রাবণের গান- ‘মেঘ এসে ছুঁয়ে ছুঁয়ে যায়’।
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
সকালে উঠে মায়ের মমতামাখা মুড়ি ও লিকার চা খেতাম। তারপর দাদু বলতেন, এবার পড়তে বোস।…..
রোজকার সূর্য ওঠার মত বেলি ভোরে উঠে দরজায় সামনে জল দেয়,ঝাঁট দেয়, ফুল তোলে। তারপর…..
একটি সুপ্রতিষ্ঠিত কর্পোরেট অফিসের চাকরির ইন্টারভিউয়ে জটিল একটি প্রশ্ন করা হলো। প্রশ্নটি হচ্ছে –…..