শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
একটা অচেনা রাস্তা দেখিয়ে
বলেছিলে চলো –
অভ্যস্ততা আমাকে তার খাঁচে ভরে রাখে।
নির্জন নিঃসঙ্গ মন খারাপের দিনে
অনুতাপ শুধুই স্মৃতির পরিক্রমা এনে
ফিরে যায় শুভাকাংখ্যায় ।
আধিভৌতিক কোন শব্দের মত অন্ধকারে
অজানা দীর্ঘশ্বাস অপেক্ষার গল্প বলে যায়
অলৌকিক সুরে।
হে দূর ,
আশ্চর্য আলোর মতো হেসে
ক্ষমার প্রশ্রয়ে থেকো প্রবণতা হয়ে।
দূর কান্নার সুর ত্রিকোণে জড়ানো তাই
অভ্যস্ত সময় পুড়ে গেলো তাড়োনায়
পথ বা বিপথ কার বা আমার ?
তবু ভুল হিমফুল এই শীতকাল
জমে থাকে কোথাও।
নিরাসক্ত হতে হতে আসক্তি ভরে গেছে
আড়ালের ভিতর।
হারিয়ে যাওয়া যায় ছেড়ে দিয়ে খোলসের মায়া
তারে ভেবে বলি সুজন জেনেছি যারে ।
সে এক চতুর সকাল,
প্রেম ও আগুন এসে ভাগ করে খায়
উনুনের ঘুম।
কষ্টের পাশে চিরদিন চলে যাওয়া পথ।
আমাদের গন্তব্য ঠিক হয়ে আছে,
রোদ পোড়া গন্ধে গ্রাম্যতা ভুলি নাই।
ইচ্ছে করে তাই হারিয়ে ফেলি অজুহাত
নইলে নির্জন হতে পারি অনায়াসে ।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..