প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
আখড়া
বিড়িও নিজের মতো আখড়া খুঁজে নেয়
ধোঁয়াকার হয়
ভাতের গন্ধ যখন আকাশে উড়ে যায়
ক্ষিদের আয়োজন
খোল করতাল বাজিয়ে
নদীতীরে মোহানা খুলেছে
তার পাশে
অগ্নিজ্বলে
ধিকি ধিকি সরে যায়
ধোঁয়া ওড়ে আসমান জমিন
সকালে পাথর বাটি
কুমির তুলেছে খালকেটে
এক নৌকো থেকে অন্য নৌকায়
আসা যাওয়ার গান
ভোরাই এখানে এসে চুপটি হয়েছে।
আয়না নামক দ্বিতীয় কবিতা
আয়নার থাকে অস্পষ্ট ইঙ্গিত
সে আমাকে প্রত্যেক বার উল্টো আচরণ ফিরিয়ে
দেয়
প্রেমিকের মতো
চুল আঁচড়ে নিই
কাকের বাসায় এসে বসে কোকিল
সেই মাহেন্দ্রক্ষণে
প্রেমের নীরব ভাষা আছড়ে
পরে ব্যার্থ উপত্যকায়
মিথের ঘোড়া
সেন্টর আর মিথের যত ঘোড়া
থিতু হয়
বর্ষাফলক নিয়ে আশমানে দাঁড়ায়
অলৌকিক আদেশের অপেক্ষায়
মেলায় আসা মেয়েদের ঘামের ঘ্রাণ খুঁজে পাই
এমন সন্ধ্যায়
তানপ্রধান ছন্দে
জ্যোৎস্নায়
মনে পড়ে অনেকদিন আগে
কীত্তন শুনে ফিরেছি মধ্যরাতে
আখড়ায় তৃতীয় দিন,মধ্যরাতে
খোল শুয়ে আছে পুরোনো
আখড়ায়
আগুন ফুটছে
জল গরম হচ্ছে
পাথর থেকে খুলে আসছে
চাঙড়
মাঝরাতে উনুন ঘিরে
খিদের উৎসব
টুনিবালবের ভেতর থেকে
ঝরে পড়ছে ঐশ্বরিক আলো
আখড়া থেকে ফেরার পর
ঘুম আসেনা
বান্ধবীর দোপাট্টার গন্ধে বিভোর হয়ে আছি
শেষরাত
কত পুরোনো কথা মনে পড়ছে
তোমাকে না পেয়েও কত পাওয়া হল
জীবন ফুরিয়ে এলো ব্রাদার
অথচ রাত শেষ হচ্ছে না আর
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..