শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বর্ষাকালে রৌদ্রের প্রশ্নপত্র পরীক্ষায় বসেছে।
আমি তোমাদের বাড়ির দেয়ালে
মেঘের সাইকেল ঠেস দিয়ে রেখে
চায়ের দোকানে বসি।
কেউ চায়ের কাপে মাছি তাড়ায়
কেউ প্রেম।
ভীড়ের শহরে বর্ষাকাল গল্প করে
ঘুমের ওষুধ
কুকুরের খাবার আর
খুব ক্ষুধার দিনে সুমিষ্ট শরীর নিয়ে।
আমি অসমাপ্ত রৌদ্রে বসে শুনি
মানুষ হিংসার সুরে আজো বাজায় হারমোনিয়াম।
জেনে নেই,
কানে গুঁজে রাখা সিগারেট
এমন বৃষ্টির দিনে একা থাকে
যেরকম একা থাকে সুইপার কলোনীর ক্লান্ত আকাশ।
তোমাদের বাড়ির দেয়ালে ঠেস দেয়া মেঘের সাইকেল অবিরাম বলে যায়
কতদিন আগে একবার প্রেমে পড়েছিলো ব্যাকুল মানুষ।
এখনো মশলার কৌটায়
রাবেয়ার শরীরের ঘ্রাণ লেগে আছে।
আশ্চর্য,
রৌদ্রে মেলে দেয়া শাড়িতে
সেই কবে বর্ষাকালে রান্না হওয়া ইলিশ-ঝোলের দাগ।
মোরগের ডাক শুনে গ্রামের স্মৃতির মতো সচকিত
রাবেয়ার মন জানা একটা মাছ
এইমাত্র ডুব দেয় পুকুরের জলে।
দুরন্ত হাওয়ায় উড়ে আসে তুষ
আসে সামান্য কান্নার শব্দ।
রাবেয়া চলে গেছে বহুদিন।
হয়তো হেলসিংকি শহরের সুস্বাস্থ্যখচিত কোনো কফির দোকানে
এখন খুব আস্তে ফুটে উঠছে রাবেয়ার শরীর
যৌবনের মতো।
গ্রামের পুকুরে উপুড় হয়ে ভেসে আছে
মানুষের আয়ত্তে থাকা বিচিত্র ঘুম
স্তব্ধ স্বর
রাবেয়ার মন জানা মাছেদের আয়ু।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..