শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
আমি তোমার মনখারাপের মন্দলাগায়
একটু বেঠিক চাওয়া,
আমি তোমার মুচকি হাসির অনর্থক এক হাওয়া।
সবটা জেনেও উল্টো পথে হাঁটা
পায়ে আমার তোমার দেওয়া কাঁটা,
রক্ত ঝরায় -ব্যথায় ভরায় –
নিটোল ভালোলাগা ছুঁয়ে হায়ার মাথা খায়,
বলিহারি মরণ আমার -কেনই এমন দায়?
ছুঁড়ে ফেলা দেওয়া একটা এঁটো থালা,
রোজ এসে মাছি বসে তাতে
আঁতাত ছুঁয়ে দেখে গেছে কেউ –
রোদ , ঝড় , বৃষ্টির পরে, পরে থাকে আরও কিছু কথা…
ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া হয় রোজ এভাবেই অনাদর ব্যথা,
পরজীবী এসে বাসা বেঁধেছিল উচ্ছিষ্ট উপসংহারের পাশে,
প্রাণ থেকে জড় যারা তাদের কী মৃত্যুও আসে?
জ্যোৎস্নায় ভিজে নাব্য নদীর মতো সুখ
সেদিনের পলাতক প্রেম কলঙ্কের ছোঁয়াচ লাগা তার কঠিন অসুখ।
ফিরে আসে বালুময় বেলা,
অবেলার গায়ে তার লেগে থাকে দারুণ অবেলা।
ফেরা পথ জানে -না ফেরার আয়োজন কতখানি ছিলো,
ধূধূ রোদ কতখানি নিলো
বালুকার দিন লেগে থাকে বুকে
কলঙ্কের ছোঁয়াচ লাগা দুরূহ অসুখে।
স্বীকারক্তিতে দোষ নেই আজ
নিঃশ্বাসে বিষ আছে তোর,
আমাকে খুবলে খেতে খেতে নিঃস্ব করেছিস,
ধারালো আগুন পুড়িয়েছে কালো রাত,
অমীমাংসিত অবৈধতা দিয়ে গেছে মাত।
আজ চোখে শুধু তীব্র বিক্ষোভ,
তোর আমাকে গ্রহণ করার দায়,
যত ঋণ আজও তোর আঙিনায়,
ধুলো ঝড়ে এলোমেলো সব
চোখের বাঁকা নেশা আর অবান্তর পরাজয়,
এখনও অন্ধকার হলে কান পেতে শুনি
ও প্রান্তে ছিলো যার ঘর সে আসলে এক খুনি।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..