দীর্ঘশ্বাস
ভালো নেই ভালো নেই ধূসর সন্ধ্যা বিষণ্ন বিকেল, চারিপাশ ভালো নেই কফির কাপ পথের ধুলো…..
বসে আছি অলৌকিক বিছানায়
বসে আছি অলৌকিক বিছানায়
শীত কুয়াশায় জমে যাচ্ছি
লকডাউন অমিক্রন
ধুধু জ্বর
কিনে আনছি দুঃখ দুঃখের ফুল ও ফসল
কিছুই করা হলোনা
কিছু রক্তসঞ্চালন
কিছু ব্যতিক্রমী ভোর
কয়েকলাইন ট্রেন
দুপুরের ঘুম লেগে আছে চোখে
আর ভোর ভোর কোথাও যেতে হবে
পরিবার পরিবার
দৌড় দিচ্ছি
একটা কচ্ছপের ভেতর
একটা কচ্ছপের ভেতর সমুদ্রের গুনগুন থাকে
লবণের স্বোয়াদ
গানের গুনগুন
ঝিনুকের ভেতর এতটা কষ্ট ছিলো
ফেরিওয়ালা আমাকে বলেনি
কফি
ডায়েরির মধ্যে কফির ব্যাবস্থা ছিলো
এত উষ্ণতা ভ্রমণ নিয়েছে
ভাইয়ের ব্লেজারে ভালোবাসা ছিলো
মায়ের আঁচলে ছিলো রোদের আঁচ
আমি শালা কিছুই বুঝিনি।।
অরণ্য অসভ্যতা
অরণ্যে বৃষ্টি পড়ছে। ঝর্ণার নিচে কয়েকটা সেল্ফি তোলা মানুষ
কুয়াশায় মিলিয়ে গেছে ভোর প্রাচুর্যের রোদ
মেয়েটি নিজেকে খুলে দিয়েছে আলোয়
ধরে নাও সে কোথাও ভ্রমণে যায়নি
অথবা বন অসভ্যতা উঠে এসেছে তার শরীরে।
ভালো নেই ভালো নেই ধূসর সন্ধ্যা বিষণ্ন বিকেল, চারিপাশ ভালো নেই কফির কাপ পথের ধুলো…..
প্রেমের কবিতা যা কিছু পাষাণ, মনে হয় আঁশ বটিতে কুচি-কুচি করে কাটি পালানো ঘাতক সময়…..
তর্জমা স্নানে শুচি হবার পর বেকসুর সন্ধ্যাগুলো শুধুমাত্র নিজস্ব অন্ধকারের নিচে দোলনাচেয়ারে ছড়িয়ে বসা কিছুটা…..
হয়তো একদিন অস্তিত্বে খুঁজে আত্মপরিচয় নিভৃতে অপেক্ষার প্রহরে এ মন ভালোবাসার রূপালী আলোয় রাঙা মুখ…..