মনিনিকার একদিন প্রতিদিন
সকাল সকাল ওঠা মনিনিকার বরাবরের অভ্যেস। সকালে এক বড় কাপে অর্গ্যানিক গ্রিন টি নিয়ে সোফায়…..
একদিন একটি কাটাগাছের গুড়ি থেকেই বের হয় একটি চারা। নব, না কি অবাঞ্ছিত এই জন্ম!
এই কি তবে তার অতীত! কোন হিংসায় স্বার্থপর প্রাণি খুন করেছে তাদের পূর্বজদের! প্রতিহিংসায় একটু একটু করে বড় হতেই সভ্যতার আদি থেকে জমা সকল হিংসা সমবেত করে সে গাছজন্ম ছেড়ে সরীসৃপ হতে চায়!
তীব্র বাসনায়, চরমতম কামনায়, দেখা যায় তার ধারালো বিষ দাঁত! মাত্র দুটি! এযাবৎ বৃক্ষ সমাজ যত বিষ সয়েছে, সে সবই একটু একটু করে তুলে এনে সঞ্চয় করে রাখে সব শাখায়, প্রশাখায়, পাতায়। শক্তি সঞ্চয় করে মা মাটি থেকে, সাহস টেনে নেয় মায়ের বুক থেকে!
সে ভাবে, তার তো বীজ জন্মের কথা ছিল, হয়নি!
‘বেজন্মা’ গালাগালি শুনতেই শুনতেই তবুও সে বড় হয় সবার অলক্ষ্যে। জমা করে রাখে সব রাগ তার বিষ দাঁতে। শিরদাঁড়া সোজা করে। এবার কি তবে সময় হয়েছে!
আর তো মাত্র কটা দিন! মানুষের দেওয়া সব বিষ ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য তৈরি হয় সে! প্রতিদিন সব বঞ্চনার কথা তার কাণ্ডে, পাতায় ফিসফিস করে বলে যায় বাতাস। আর,প্রতিটি শ্বাসে সে শপথ নেয়, হাওয়ার সঙ্গে জোট বেঁধে একদিন নিশ্চিন্তে সব বিষ তুলে দেবে হাওয়ার শরীরে।
প্রতিদিন এই আশাতেই সে এখনো বাঁচে…
সকাল সকাল ওঠা মনিনিকার বরাবরের অভ্যেস। সকালে এক বড় কাপে অর্গ্যানিক গ্রিন টি নিয়ে সোফায়…..
পরম প্রাপ্তি বাসস্টপেজেই অতনুর বাড়ি। রাত বাড়লে বাসস্টপেজ একটা আমোদের জায়গা হয়ে যায়। অন্ধকারে শুয়ে…..
জনৈক রবি মোবাইল অপারেটর গ্রাহক রবি কাস্টমার কেয়ারে ফোন দিচ্ছে। পনেরো মিনিট পর অপরপ্রান্ত থেকে…..
ওই এক পাগলা আছিল। ঘুরে বেড়ায় খায় দায় তারপর কোথায় উড়ে যায়।পাগলার গল্প শুনে রঞ্জনের…..