দৌড়
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
একদিন একটি কাটাগাছের গুড়ি থেকেই বের হয় একটি চারা। নব, না কি অবাঞ্ছিত এই জন্ম!
এই কি তবে তার অতীত! কোন হিংসায় স্বার্থপর প্রাণি খুন করেছে তাদের পূর্বজদের! প্রতিহিংসায় একটু একটু করে বড় হতেই সভ্যতার আদি থেকে জমা সকল হিংসা সমবেত করে সে গাছজন্ম ছেড়ে সরীসৃপ হতে চায়!
তীব্র বাসনায়, চরমতম কামনায়, দেখা যায় তার ধারালো বিষ দাঁত! মাত্র দুটি! এযাবৎ বৃক্ষ সমাজ যত বিষ সয়েছে, সে সবই একটু একটু করে তুলে এনে সঞ্চয় করে রাখে সব শাখায়, প্রশাখায়, পাতায়। শক্তি সঞ্চয় করে মা মাটি থেকে, সাহস টেনে নেয় মায়ের বুক থেকে!
সে ভাবে, তার তো বীজ জন্মের কথা ছিল, হয়নি!
‘বেজন্মা’ গালাগালি শুনতেই শুনতেই তবুও সে বড় হয় সবার অলক্ষ্যে। জমা করে রাখে সব রাগ তার বিষ দাঁতে। শিরদাঁড়া সোজা করে। এবার কি তবে সময় হয়েছে!
আর তো মাত্র কটা দিন! মানুষের দেওয়া সব বিষ ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য তৈরি হয় সে! প্রতিদিন সব বঞ্চনার কথা তার কাণ্ডে, পাতায় ফিসফিস করে বলে যায় বাতাস। আর,প্রতিটি শ্বাসে সে শপথ নেয়, হাওয়ার সঙ্গে জোট বেঁধে একদিন নিশ্চিন্তে সব বিষ তুলে দেবে হাওয়ার শরীরে।
প্রতিদিন এই আশাতেই সে এখনো বাঁচে…
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
সকালে উঠে মায়ের মমতামাখা মুড়ি ও লিকার চা খেতাম। তারপর দাদু বলতেন, এবার পড়তে বোস।…..
রোজকার সূর্য ওঠার মত বেলি ভোরে উঠে দরজায় সামনে জল দেয়,ঝাঁট দেয়, ফুল তোলে। তারপর…..
একটি সুপ্রতিষ্ঠিত কর্পোরেট অফিসের চাকরির ইন্টারভিউয়ে জটিল একটি প্রশ্ন করা হলো। প্রশ্নটি হচ্ছে –…..