শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
মনের উপর পাষাণভার হা – ঘর বলেই ,
হৃদয় – পাড়ের ভাঙন মেশে হৃদয় – জলেই ।
গোত্র হারাই , নতুন গোত্রে ভেসে চলা ,
বাবার থেকে শ্বশুরবাড়ি শুধুই ঠেলা ।
পুরানো বন্ধু , পুরানো ঘর , অতীত সবই ,
নতুন করে আঁকড়ে ধরা নতুন ছবি ।
সারাজীবন খুঁজে চলা নিজের শিকড় ,
নিজের আধার , নিজের স্মৃতি , নিজের ঘর ।
খুঁজতে খুঁজতে কখন যেন সময় শেষ ,
নতুন চলা , নতুন জীবন , নতুন দেশ ।
রাতের প্রার্থিত মুহূর্তে পায়ের শব্দে জেগে ওঠে
সম্পর্কের পদাবলি , হৃদয়ের তল ছুঁয়ে জল ওঠে
প্রেমের শেষ সোপানে । থইথই প্রত্যাশার আনাগোনা
চলে রাতভর । তারপর বৃষ্টি শেষে বিপর্যস্ত বিছানায়
ভালবাসার অ , আ , ক , খ এনে দেয় প্রত্যাশিত
ভোরঘুম , সুখস্বপ্ন কড়া নাড়ে বন্ধ দরজায় ।
হয়তো কোথাও গেছো , তাই দরজাটা হাট করে
খোলা । আমি বসে তোমার উঠোনে । তোমার
শূন্যতা মিশছে গহন আঁধারে । যেখানে হাত ধরে
নিয়ে যাবে সেখানেই চলে যাব আমি ।
আত্মখননের মুহূর্তে তুমিই তো বাতিহাতে
ফ্লোরেন্স নাইটিন্গেল ।
বিষাদাক্রান্ত মনটা গড়িয়ে পড়ল পাথরের মতো। হৃদয় জুড়ে আবার এক নতুন যুদ্ধের প্রস্তুতি
মন – হত্যার ক্রুশ কাঁধে নিয়ে আবার হাঁটতে হবে
আত্ম – প্রজ্জ্বলনের পথে । তোমার আহ্লাদী ,
আদেখলেপনা মনের বারান্দায় ঝুলছে আমার
যৌবনের মায়াভরা দিন । আমি ছুটছি তাকে
ধরতে । আমার হৃদয়ের ভাষ্য কি তুমি শুনতে পাচ্ছ ?
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..