শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
জোড়া পঙক্তি
পাখি শিকার নিষিদ্ধ
আহা, মানুষের যদি ডানা থাকতো।
২
অনেকে বলেন, মানুষের চেয়ে
প্রভুভক্ত কুকুর, আনন্দময়
হোক কুকুর জীবন।
জোছনা চাঁদ ও ফাঁদের কাব্য
জোছনা ভেসে গেছে সে রাতে
ভেসে গেছে চাঁদ,
যে রাতে হরিণী পেতেছিলো
তোমাকে ধরার ফাঁদ।
তুমি কি পড়েছিলে সে ফাঁদে
না এড়িয়েছো কৌশলে খুব,
আমি হলে জড়াতুম আরো
সাথে আঁধার অতলে ডুব।
সাধু-সন্ত নই, নিতান্ত মানুষ
তাই ডুবে যেতে চাই,
ভেসে যাওয়া চাঁদ জানে
অহেতুক ফিরে যেতে নাই।
আবেদন
ধুর, কী লেখলেন মিয়া
জান দিয়া
ফেলানোর মতন লেখেন।
ওই যে দেখেন
লেখে মির্জা সাব,
গেলাশেরা দেয় অভিশাপ-
জ্বইলা যায় বুকটা
কাইন্দা মরে সুখটা
লেখেন তেমুন লেখা,
বেদনা সওন যায় শেখা
বাইন্ধা রাখন যায় মন,
বান্ধেন শের তেমন।
ধুর, কী লেখলেন মিয়া
লেখেন পরাণ দিয়া।
ভাগ
গালিব, তোমাকে বলি, তোমাকেই
সেদিন সময়টা ঠিক আমার ছিলো না,
তার হাতে লটকে ছিলো চাঁদ
জোছনার ভাগ সে আমায় দিলো না!
কথন
গালিব, যাকগে ও নিয়ে ভেবে কি হবে
জিন্দেগি তো শেষ, বন্দেগি জেগে রবে;
জিন্দেগি তো সেই ছিলো, বন্দেগিও সেই
ভেতর থেকে বলে উঠে আর কেউ নেই।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..