প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
কনসার্ট
মাঘ সোহাগী সূর্য রোমান্টিক
সরষের ক্ষেত থেকে নদীর জল, পাহাড় কন্যা বেপরোয়া, তাপ নিয়ে নিরুত্তাপ, কঠিন।
হাড়হিম হিমাঙ্ক- লেপকম্বল ল্যাপটানো অলসতা, সোয়েটার, টুপি, মাফলার, দস্তানা- জ্যাকেটের ফ্যাশন, আলগা ফুটপাত।
ঠান্ডা ক্ষমতার পোষ্য, নরম গরম ককটেল… রূফটপ কনসার্ট, জামাল কুদু।
শীত উৎসবের জাঙ্ক জুয়েলারি – সাহিত্যের উঠোন র্যাম্পের মঞ্চ। শিল্প-কলা বিজ্ঞাপনেই মাত। আপোষী জনগন শীতঘুমে, পাথরে নতুন জন্ম উৎসব। সোনার দরজা, ঘন্টার ধ্বনি- শ্রী ফিরছে। প্রদীপের আলো, ফুল, টাকা।
সাদা কাপড়, ঠান্ডায় মরা বেশি, সঙ্গতে রাম বেশি।
বল হরি হরি বোল, রামনাম সত্য হ্যায়।
না বলা কথারা
কত কথা বলার থাকে, বলা হয়না
বন্দুক নেই, যুদ্ধ পেটে পিঠে
পড়া থেকে খিচুড়িটাই আসল, পেট ভরে
একটা জামা, জুতা উল্টেপাল্টে বছর
গরম লাগে- লাল লাল চাকা, চুনের প্রলেপ
দুই ভাই চলে যায়
বোন ছোট, ইস্কুল নেই,
মা পাঁচবাড়ি এঁটো-বাসি ঝাড়ঝাঁটা, শেষের কাচানো ডালভাত একটু সবজি, আঁচলে লুকিয়ে বাড়ি, লজ্জা – দশচোখ
পুরোনো কাপড়- মা-বোনের শরীর ঢাকে
নাই ঘরে খাই বেশি, বাবা বলে
র্যাশনের পাঁচ কেজি….. পাঁচদিন।
বাবা বারান্দার ঘুপচিতে- কাশি, রক্ত, হাঁফ ধরে
ওরা বলে ভগবান আছে-
ডাকলে সাড়া দেয়না, খেতে দেয়না
বাবার ওষুধ বোনের দুধ!
ভগবান না ভাগ্যবান! হাতড়াই
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..