আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
শত্রু
জেঁকে বসা শীতের মতন, খুলিতে কামড়
যেতে বলি যত, উড়ো-মাছির দাঁত কড়মড়
মধ্যে শত্রু পুষি, মাছিটা নিজের, পোষা
কুরে-কুরে খায় তালশাঁস, আমি ছাপোষা
সমর্পণসূত্র
স্পর্ধার ডানা ক্রমশ ছুঁয়ে দেয় আগুনের মুখ
অতঃপর পুড়ে যায়
ফিনিক্স নয়, পরের জন্ম, তাও অলৌকিক
আগুন শুধুই পোড়ায়, স্পর্ধা জলজ নয়
নেভাতে লাগে সরল সমর্পণ
অদেখা
কিছুই লিখি না এপিটাফে
তাকে লিখি, শব্দগুচ্ছ অনুতাপে
মাছেদের চোখের মতন ম্লান সব লেখা
শব্দ নয় চিত্র বলতে পারো, যা রয়ে যায় অদেখা
পথের সন্ধানে
হাছন রাজা শুনি, কে গায় জানি না তাহারে
চিনি হাছন রাজা, আহারে
বাউলা কে বানাইলো রে, কোন সে জন
আমি জানি না, জানে না স্বয়ং হাছন
শুধু পথ খুঁজি, পথের সন্ধানে, ঘোর
কবে পাবো দেখা, সুবেহ সাদেক, ভোর
হাছন রাজা শুনি, বাউলা কে বানাইলো রে
হাছন সে পায়নি, আমিও পাই না তাহারে
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
অভিশাপ মেঘের ভেলায় নিঃশ্বাসে ক্লান্তির ছাপ সবুজের নীড়ে আপন ঠিকানার খোঁজ এক ফালি সুখের নেশায়…..
পাখি দম্পতি পাখি গিয়েছিল কতদূর বনে তা কারো নেই জানা। ঠোঁটে ধরা লাল টুকটুকে ফল…..
তারা যেমন বলে, চোখে ধুলো দিলে থেমে যাবে আমার কাব্যময়তা অথচ আমি প্রামান্য দলিলের নই…..