আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
অক্ষরবৃত্তে প্রেম
অক্ষরবৃত্তে লিখছি তোমায় একাকী রাতে
ভালোবাসবে, না ঠেলে দেবে ঠিক সংঘাতে;
অক্ষরবৃত্তে বন্দি বাঘিনী মাত্রার ঘরে
পুষে যাব তাকে নিদারুণ অবসরে।
মাত্রাকে করিনি মুক্ত, করিনি ছন্দকে
প্রশ্ন করো, ভালো কেন বেসেছি দ্বন্দ্বকে;
দ্বৈরথে প্রণয় সুন্দর, তুমি তা জানো
আনন্দ তোমার, ভালোবাসি অভিমানও।
নির্বাণে বরবাদ
বন্ধুত্ব না প্রেম, ঠিক জানি না অথবা চেষ্টা নেই
তোমাকে জানি এবং তোমাকেই
২
তোমাকে পাইনি, চেয়েছি কখনো কি বলো
না চাওয়াটা হয়ে উঠুক সম্বলও
৩
কতটা চাই কিংবা কতটা দিতে পারো জানো
সাঁতার না জেনে জলে, ব্যর্থ সে অবগাহনও
৪
প্রেমেও নেই, কামেও নেই, নির্বাণে গেছে কি তবে
শরীর না থাকলে আত্মার কী হবে
৫
অশরীরী প্রেমে শুদ্ধতা নেই, সোনাতে লাগে খাদ
নির্বাণ মানে সব শেষ, পুরোটাই বরবাদ
স্থির হওয়ার গল্প
একটা রাত্রি স্থির হয়ে থাকে
তার চোখের ভেতর;
হায়, কতটা অস্থির হলে দিন
স্থির হয় অন্ধকার!
দিনেরা সকল কুটিরশিল্প
তচনচ করার পর
তৈরি হয় দারুণ ভাস্কর্য…
মূলত অন্ধকার তৈরি করে তোমায়
আলো ভেবে উৎকীর্ণ অথচ
ছুড়ে দাও প্রতীক্ষার তীর
অন্ধকারের দিকে, উৎসের দিকে!
২
মিমি, তোমার প্রতীক্ষার বিপরীতে লিখা।
অবিন্যস্ত এ বাক্যরাজি কবিতা হয়নি জানি
তবে উৎস হয়েছে নিশ্চিত;
না হলে কী করে বলো দ্বিধাহীন…
তাকিয়ে আছি তোমার দিকে, উৎসের দিকে
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
অভিশাপ মেঘের ভেলায় নিঃশ্বাসে ক্লান্তির ছাপ সবুজের নীড়ে আপন ঠিকানার খোঁজ এক ফালি সুখের নেশায়…..
পাখি দম্পতি পাখি গিয়েছিল কতদূর বনে তা কারো নেই জানা। ঠোঁটে ধরা লাল টুকটুকে ফল…..
তারা যেমন বলে, চোখে ধুলো দিলে থেমে যাবে আমার কাব্যময়তা অথচ আমি প্রামান্য দলিলের নই…..