শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
মানব সভ্যতার বিভ্রান্তি রক্ষা করতে
এতগুলো অভ্রান্ত পথ দেখে আমি আনন্দিত।
অসীম মমত্বে অকৃত্রিম ঘৃণা করেছি নারীদেহকে
তৎসম আনন্দে খেলেছি তার স্তনের সাথে।
ঘরে ফিরে পথ খুঁজি, পথে নেমে ঘর…
আমাদের কি সত্যিই বিভ্রান্ত হওয়া উচিত,
যেহেতু বচন মিথ্যে হলেও বৈধ যুক্তি অবৈধ নয়?
নিভৃতে দুয়ার খোলো
শরীর সিঁড়ির নাম।
দাঁড়িয়ে হারিয়ে যাওয়া
ছাদের কাহিনী নয়।
দেহের অতীত আছে
দেহকে মাড়িয়ে তবু
আকাশে ওড়ার কোনো
গোপন লিফট যে নেই।
আকার আধার দেহে
তেমন কিছুই নেই
অথচ আকাশে যেতে
শরীর ডানার মতো।
বয়সের সাথে সাথে গ্রাভিটির টান সমানুপাতিক।
বাজারের মাঝে দাঁড়িয়ে দেখেছি
মানুষের চোখ, ক্রমিক জীবন…
নত আমন্ত্রণ লিপি যত- ঠোঁটে বিড়ি হয়ে আছে।
নিউটন বেশি হলে- তরঙ্গদৈর্ঘ্য ক’মে
ব্যাথিত বেগুনী বুকে কৃষ্ণগুহা জমে।
অতএব,
শৈশবের জীবন ব্যাপ্তি প্রমাণিত হল।
দাঁড়িয়েছি বালিতে যখন,
ধান পাতা করাতের মতো…
বন্ধুর লাল চোখ, হাঙরের শিশ্ন।
হাতে থুতু, মুখে থুতু, মনে মনে থুতু…
বাসস্টপও নীলছবি, বিছানাও…
উফ্ কাকা, উফ্, জেলি জেলি রক্ত!
স্বপ্নের লেজপিস- প্রেমিকা হে,
এইসব নেকড়েমি মেনে নিতে
কাঁদো, কাঁদো তুমি কাঁদো, কাঁদো প্রিয়ে।
মন বৃত্তীয় দেহ, দেহ রৈখিক মন
আমার ল্যাপটপে নগ্ন,
সে কি আমাদের ছোট বোন?
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..