শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
স্পর্ধা ছুঁয়েছে আকাশ
চেয়েছ সঙ্গমসুখ বারুদের স্তূপে।
মন ছুঁয়ে দেখেছ কখনও শরীরের আগে।
জেনে রেখো , রতিরও ক্লান্তি থাকে
জেগে ওঠে নিশাচর!
খুঁজে দেখেছ? কোথায় লুকোন কোহিনুর
নারীর হৃদয়!
কি পাবে তুমি! শুধুই শরীর।
হায়রে সোনার সীতা!
তোর অর্ধেক কেড়েছে রাবণ
বাকি অর্ধেক রাম।
শুধু মাটিই দিয়েছে তোকে অন্তিম সম্মান।
এরা ইতিহাস জানে না
কিংবা ভয় পায়
দেখেছে প্রেতাত্মার উলঙ্গ রূপ
কুটিল সংলাপ।
এরা ইতিহাস মানে না
দেখেছে অতীত ক্ষত
প্রসারিত লোলজিহ্বা
সর্বগ্রাসী ক্ষিদা,
দগ্ধে দগ্ধে যা আজও পোড়ায়।
এরা ইতিহাস মুছে ফেলে
অতৃপ্ত আত্মার ছায়া ঢেকে ফেলে আকাশ
অতীত অন্ধকার ফুঁড়ে বেড়িয়ে আসে
নগ্ন দুটি হাত
ওরা পিণ্ড চায় পিণ্ড!
পোড়া মাংসের উপাচার।
বরফের গায়ে রক্তের ছিটে
ঠিকানা খুঁজিছে জন্মের ভিটে
রাস্তাতো সাদা নয়!
জঙ্গি রক্ত, সেনার রক্ত জমা নিয়ে বুকে
রাজনীতির দাবা চলে চেনা ছকে
শান্তি চুক্তি লাশ।
জন্মই যার কুমারী মায়ের পেটে
বেওয়ারিশ ভূমি চাপা বেয়নেটে
প্রতিবেশী ফিসফাস।
কারও কাছে মানি এটি স্বর্গ ভূমি
আদপে বিদেশি ধন
কারও কাছে হায় ভাবাবেগ ধায়
গোপন আগ্রাসন।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..