দৌড়
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
সিগারেটটা ফেলে দিল নবারুণ। তারপর সাহানার দিকে তাকিয়ে বলল,”ফেলে দিলাম। আর খাবো না।”
সাহানা একটু আগেই নবারুণের খুড়তুতো বোন কলিকে বলছিলো যে ওর সিগারেটের গন্ধ ভালো লাগে না। কাজেই নবারুণের এই কথায় একটু নির্লিপ্ত ভাবে বলল,”কেউ বলে নি ছাড়তে। আমি বলেছি আমার সিগারেটের গন্ধ ভালো লাগে না। আপনাকে সিগারেট ছাড়তে বলি নি তো!”
নবারুণ ওর চোখে চোখ রেখে বলল, “আমিও বলিনি তোমার খারাপ লাগে বলে আমি ছাড়ছি। এনি ওয়ে ‘ধুমপান কর্কট রোগের কারণ’ ” বলে একটু হাসলো।
সাহানা চোখ সরিয়ে নিল। নবারুণের চোখের দিকে তাকালে ভেতর থেকে কি একটা হয় সাহানার। ওর প্রতি একটা দুর্বলতা আছে, বাড়ি সুদ্ধ সবাই টের পায় নবারুণদের। নবারুণের খুড়তুতো বোন কলির বান্ধবী সাহানা। কিন্তু রোজ রোজ কলির কাছে সাহানার আসার কারণ যে কলি নয় সেকথাও সবাই বোঝে।
নবারুণ ভালোই চাকরি করে। সাহানা কলেজের গন্ডি পেরোবো পেরোবো করছে। নবারুণদের বাড়ির য সবাই ভাবছে চারহাত এক হলেই হয়। কিন্তু কথা আর কেউ তুলছে না। সাহানার বাবা খুব বড় ইঞ্জিনিয়ার। সাহানাদের আন্দাজে নবারুণরা একটু সাধারণ পরিবার। কিন্তু প্রেম এত হিসেব কষতে পারে না।
একদিন কলি সাহানাকে ডেকে বলল,”এই আমার দাদা তোর সাথে একটু বাইরে দেখা করতে চায়। আজ বিকেলে গলির মোড়ের বাসস্টপে চারটের সময় দাঁড়াস।”
সাহানা লাজুক হাসলো। কলি ওর গালে একটা আদুরে চড় মারলো।
চারটে তো চারটেই। একটা ট্যাক্সি নিয়ে চলে এল নবারুণ । সাহানাকে ডাকলো, “উঠে এসো।”
সাহানা উঠে আসার পরে একটু হেসে জিজ্ঞেস করল,”আমাকে চেনো? উঠে এলে যে?”
সাহানা চোখ মেলে তাকিয়ে বলল,”চিনি তো। কলির দাদা।”
নবারুণ হাসলো, “কেন ডেকেছি বলতে পারবে?”
মাথা নাড়ল সাহানা। “না।”
নবারুণ আবারও হাসলো, “যদি কিডন্যাপ করে নিই?”
সাহানা এবার হাসলো,”রাজী।”
নবারুণ অবাক হল,”কিসে রাজী?”
সাহানার আর লজ্জা পেলে হবে না। লজ্জার প্রকাশ আটকাতেই বলল,” কিডন্যাপ হতে।”
নবারুণ ওর হাতের পাতাটা নিজের হাতে নিয়ে এল।”ছাড়া পাবে না কিন্তু।”
সাহানা কি একটা উত্তর দিতে গিয়ে চোখে চোখ রাখলো । তারপর বুঝতে পারলো কিডন্যাপড যা হওয়ার হয়েই গেছে ও।
তারপর ভিক্টোরিয়ার গাছের ছায়া সাক্ষী থাকলো দুটো হৃদয়ের বন্ধনের।
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
সকালে উঠে মায়ের মমতামাখা মুড়ি ও লিকার চা খেতাম। তারপর দাদু বলতেন, এবার পড়তে বোস।…..
রোজকার সূর্য ওঠার মত বেলি ভোরে উঠে দরজায় সামনে জল দেয়,ঝাঁট দেয়, ফুল তোলে। তারপর…..
একটি সুপ্রতিষ্ঠিত কর্পোরেট অফিসের চাকরির ইন্টারভিউয়ে জটিল একটি প্রশ্ন করা হলো। প্রশ্নটি হচ্ছে –…..