দৌড়
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
আরামবাগ লোকাল।কোনোরকমে জানলা দখল করে নিত্য,অনিত্য ঠোঁট ফাঁক করে গোটা দুই হারমোনিয়াম রীড। তাঁর সুর ফ্যাঁকে ফ্যাঁকে।হলদে, গোলাপী পোস্টার দেখেছিল। একটা দশ ডিজিটের ফোন নম্বর। ”মনের মতো বান্ধবী চাই?”। সঙ্গে সঙ্গে একটা অতিকায় বৃদ্ধ কিপ্যাড। প্রত্যেকটা সংখ্যা ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে। ভুরু কুঁচকে কুঁচকে টুকে নিচ্ছিল গ্লুকোমা। হয়তো মিসকল দেওয়া হয়ে গিয়েছিল কানের কাছে। যেভাবে স্টেথো লাগিয়ে শোনা যায়। যেভাবে হার্টবিট শুনেছিল ওপার থেকে। আটলান্টিক থেকে ভেসে আসা হ্যালো। দিস ইস রিমি। আহা, কেউ কী এভাবে হাত বাড়িয়েছে? সেই কোচিং কেলাসের রিমি। বলেছিল, “মুখ খারাবি করিস তো গাঁ ঘেঁষবি না”। পুনপুন করে পালিয়েছিল নিত্য। সে রিমির এ কোলে বাচ্চা ও কোলে কালসিটে।আর হাভাতে সে। ফোনটা আপনাআপনি কেটে যায়।
কারসেড একটা টাওয়ারশূণ্য। নিত্য খিস্তি করে। একটা দেশি হাফবয়েল কেনে। এতো স্পর্শপ্রবণতা কিসের? লাল লুল্লুলে কুসুমটাকে বেশিক্ষণ ধরে রাখা যায় না। জিভের তলা দিয়ে গলে যায় জেনারেলে কোনো যুবতী রিমি। উঠলে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। হাফবয়েলটার স্কিনে আলতো চাপ। স্পর্শকাতরতা জাগে। এক হকার হাঁক পারে, “বেদনা কিলো কিলো সত্ত্বর”। নিত্য এক কিলো কেনে। খিস্তি করে। লাল লুল্লুলে কুসুমটাকে বেশিক্ষণ ধরে রাখা যায় না।
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
সকালে উঠে মায়ের মমতামাখা মুড়ি ও লিকার চা খেতাম। তারপর দাদু বলতেন, এবার পড়তে বোস।…..
রোজকার সূর্য ওঠার মত বেলি ভোরে উঠে দরজায় সামনে জল দেয়,ঝাঁট দেয়, ফুল তোলে। তারপর…..
একটি সুপ্রতিষ্ঠিত কর্পোরেট অফিসের চাকরির ইন্টারভিউয়ে জটিল একটি প্রশ্ন করা হলো। প্রশ্নটি হচ্ছে –…..