মনিনিকার একদিন প্রতিদিন
সকাল সকাল ওঠা মনিনিকার বরাবরের অভ্যেস। সকালে এক বড় কাপে অর্গ্যানিক গ্রিন টি নিয়ে সোফায়…..
আরামবাগ লোকাল।কোনোরকমে জানলা দখল করে নিত্য,অনিত্য ঠোঁট ফাঁক করে গোটা দুই হারমোনিয়াম রীড। তাঁর সুর ফ্যাঁকে ফ্যাঁকে।হলদে, গোলাপী পোস্টার দেখেছিল। একটা দশ ডিজিটের ফোন নম্বর। ”মনের মতো বান্ধবী চাই?”। সঙ্গে সঙ্গে একটা অতিকায় বৃদ্ধ কিপ্যাড। প্রত্যেকটা সংখ্যা ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে। ভুরু কুঁচকে কুঁচকে টুকে নিচ্ছিল গ্লুকোমা। হয়তো মিসকল দেওয়া হয়ে গিয়েছিল কানের কাছে। যেভাবে স্টেথো লাগিয়ে শোনা যায়। যেভাবে হার্টবিট শুনেছিল ওপার থেকে। আটলান্টিক থেকে ভেসে আসা হ্যালো। দিস ইস রিমি। আহা, কেউ কী এভাবে হাত বাড়িয়েছে? সেই কোচিং কেলাসের রিমি। বলেছিল, “মুখ খারাবি করিস তো গাঁ ঘেঁষবি না”। পুনপুন করে পালিয়েছিল নিত্য। সে রিমির এ কোলে বাচ্চা ও কোলে কালসিটে।আর হাভাতে সে। ফোনটা আপনাআপনি কেটে যায়।
কারসেড একটা টাওয়ারশূণ্য। নিত্য খিস্তি করে। একটা দেশি হাফবয়েল কেনে। এতো স্পর্শপ্রবণতা কিসের? লাল লুল্লুলে কুসুমটাকে বেশিক্ষণ ধরে রাখা যায় না। জিভের তলা দিয়ে গলে যায় জেনারেলে কোনো যুবতী রিমি। উঠলে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। হাফবয়েলটার স্কিনে আলতো চাপ। স্পর্শকাতরতা জাগে। এক হকার হাঁক পারে, “বেদনা কিলো কিলো সত্ত্বর”। নিত্য এক কিলো কেনে। খিস্তি করে। লাল লুল্লুলে কুসুমটাকে বেশিক্ষণ ধরে রাখা যায় না।
সকাল সকাল ওঠা মনিনিকার বরাবরের অভ্যেস। সকালে এক বড় কাপে অর্গ্যানিক গ্রিন টি নিয়ে সোফায়…..
পরম প্রাপ্তি বাসস্টপেজেই অতনুর বাড়ি। রাত বাড়লে বাসস্টপেজ একটা আমোদের জায়গা হয়ে যায়। অন্ধকারে শুয়ে…..
জনৈক রবি মোবাইল অপারেটর গ্রাহক রবি কাস্টমার কেয়ারে ফোন দিচ্ছে। পনেরো মিনিট পর অপরপ্রান্ত থেকে…..
ওই এক পাগলা আছিল। ঘুরে বেড়ায় খায় দায় তারপর কোথায় উড়ে যায়।পাগলার গল্প শুনে রঞ্জনের…..