নদী যেখানে
মরে যাওয়ার আগে স্বপ্ন দেখছি ঘুমের আগে ভাবি কোথাও অদেখা থেকে গেছে পিপাসার্ত নদী আর…..
ধরো এই রাতে এসে সমুদ্র কিনারে
একাকী দাঁড়িয়ে আছি, ধরা যাক তুমি
ধীর পায়ে হেঁটে এই আধো অন্ধকারে
এসে দাঁড়ায়েছো পাশে! বুঝি নাই আমি—
মোরে তুমি চেন কি না, ভ্রম তুমি কি না
যেহেতু বলি না কথা তারপরে কোনো
চেনাজানা কেন নাই, নিজেরা জানি না
খাপছাড়া ভালো লাগে এভাবেই যেন
ঢেউয়ের শব্দ আসে— বুকের ভিতর
আধাঁরে দু’জনে দেখিনাই কারো মুখ
হাওয়া ভেঙে গড়েছি প্রাচীন আঁকড়
বাতাসে বাতাসে জমা গোপন অসুখ
সমুদ্র দুয়ারে এসে কী পেলাম জানি
যদি ধরি কোনোকালে নাই ছুঁই পানি
মেয়েটির দেহে তব লেগে থাকে ঘুম
মেয়েটির মুখ পানে এসে পড়ে চাঁদ
গভীরে তাহার ফোটে এক তারা ফুল
তার পাশে শুয়ে আমি কাটিয়েছি রাত।
চান্দের দেশ হইতে আসিলো দরবেশ
মলিন আলখাল্লা তার গায়
মরুর পাহাড়ে সূর্য লেগে আছে
ধূলির পাহারায়
নূরানী লাঠির ছায়া দীর্ঘ হলে
এক তামা কুঠুরি সূর্যরে প্রদক্ষিণ করে
ওরে ও বনের পাখি— ও আলখাল্লার পাখি
কোন পথ তারে চেনাও তুমি?
পথের মাঝে কে যেন বিছায়ে রাখছে কাঁটা
দুপুর না ফুরালে
মরিচিকা না ফুরালো
দয়িত এখনও ফেরে নাই ঘরে
আচানক তার মাঝে উঠানে আসিলা
কার খবর তুমি লয়ে এলে এতদিন পরে
সূর্যরে আপন করে, জগত করিয়া পর
চোখের জ্যোতিতে কোন ফুল ফোটে
মাটির পিঞ্জিরায় কার ছবি তোমার?
মরে যাওয়ার আগে স্বপ্ন দেখছি ঘুমের আগে ভাবি কোথাও অদেখা থেকে গেছে পিপাসার্ত নদী আর…..
ঝড়ের মুখে আমরা সবাই দাঁড়িয়ে! ঝড় এসেছে, ঝড় আসছে- ঝড়! ফেস্টুনটাকে ভাগাতে ভাগেতে তেড়ে আসছে…..
মাধুকরী জানলা দিয়ে ভিক্ষুকের মতো চাঁদ উঁকি দেয় রমণীর শরীরী হরফে। রাত্রির নগ্ন পেয়ালায় মহুয়া…..
উনি আমাদের গেরামকেএলেন, আমাদের দাওয়ায় বসলেন, আমার ঘরে দাওয়াত খেলেন। যাবার আগে, আমার ল্যাংটা, নাকে…..