আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
শাওনরঙা মেঘ
সেতু বলতে কিছুটা ঝুঁকি ও জলভার
শাওন-রঙা মেঘ ভীষণ ভাবায় আমাকে
মাসান্তে পুড়ছে শরীর জ্বর ছাড়াই, মাথাভার নিয়ে
শূন্য হই ক্রমশঃ
প্রিয় গ্রন্থ… হাত দিয়ে ছুঁয়ে রাখি আঙুলে
বৈদূর্য্যমনি পাবার আশায়
বুকমার্কে ডিম গুঁজে দিয়ে পিঁপড়েরা
ঠাঁই বদল করেছে
অন্য ঠিকানায়
শাওন মেঘ পিঁপড়েদেরও ভাবায় ভীষণ।
কে তুমি
ভিজছে চারপাশ-
ভেজার বাহানায় এসো নিভিয়ে দিই
দহনকাল এই আমাদের
কান্নার ঘন তরলে উৎপন্ন আষাঢ় মাস
কত দিন তো তোমারই জন্য রেখে দিয়েছি
যমুনা কাঁপন
নাচুনি হাওয়ায়
-জাগরী কে তুমি?
নিঃস্ব হতে হতে ফুরাও এসে
বাঁ পাঁজরে……?
উদ্বেগহীন
শরীরে জমে টক্সিন-
কার্নিশে জমা পাখির পুরীষ।
দিনভর ব্যস্ততার সাতসতেরোয়
আমি’ টি ফুরিয়ে যায় আমার ভেতর
ঊনআহারে মজবুত হলে ফের উঠে
দাঁড়ায় শিরদাঁড়া শক্ত করে।
দিনের ব্যর্থ গল্প স্মরণে আসে রাতে
আর
ব্যর্থতার হিসেব কষতে কষতে
আবার সেই উদ্বেগহীন ছাউনি হওয়া..
পতঙ্গ ডেকে আনতে হয় না
ফুরফুরে লাগে
বেশ লাগে…বেশ!
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..