শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
শাওনরঙা মেঘ
সেতু বলতে কিছুটা ঝুঁকি ও জলভার
শাওন-রঙা মেঘ ভীষণ ভাবায় আমাকে
মাসান্তে পুড়ছে শরীর জ্বর ছাড়াই, মাথাভার নিয়ে
শূন্য হই ক্রমশঃ
প্রিয় গ্রন্থ… হাত দিয়ে ছুঁয়ে রাখি আঙুলে
বৈদূর্য্যমনি পাবার আশায়
বুকমার্কে ডিম গুঁজে দিয়ে পিঁপড়েরা
ঠাঁই বদল করেছে
অন্য ঠিকানায়
শাওন মেঘ পিঁপড়েদেরও ভাবায় ভীষণ।
কে তুমি
ভিজছে চারপাশ-
ভেজার বাহানায় এসো নিভিয়ে দিই
দহনকাল এই আমাদের
কান্নার ঘন তরলে উৎপন্ন আষাঢ় মাস
কত দিন তো তোমারই জন্য রেখে দিয়েছি
যমুনা কাঁপন
নাচুনি হাওয়ায়
-জাগরী কে তুমি?
নিঃস্ব হতে হতে ফুরাও এসে
বাঁ পাঁজরে……?
উদ্বেগহীন
শরীরে জমে টক্সিন-
কার্নিশে জমা পাখির পুরীষ।
দিনভর ব্যস্ততার সাতসতেরোয়
আমি’ টি ফুরিয়ে যায় আমার ভেতর
ঊনআহারে মজবুত হলে ফের উঠে
দাঁড়ায় শিরদাঁড়া শক্ত করে।
দিনের ব্যর্থ গল্প স্মরণে আসে রাতে
আর
ব্যর্থতার হিসেব কষতে কষতে
আবার সেই উদ্বেগহীন ছাউনি হওয়া..
পতঙ্গ ডেকে আনতে হয় না
ফুরফুরে লাগে
বেশ লাগে…বেশ!
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..