প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
মহিষের স্নান দৃশ্য দেখে
মহিষের পিঠে চড়া মনে পড়ে।
মনে পড়ে ছেলে বেলা-
মাছধরা,দুরন্ত সাঁতার,
তালপাতার সেপাই, বায়োস্কোপ!
#
আজ সব হারিয়ে ফেলেছি-
যেমন আকাশ- সুনীল, বাতাস -অমল,
আর জড়িয়ে থাকা
বৃক্ষ,লতার মতো স্বজন।
গোশকট দেখি পুনরায়, গ্রামে ফিরে এসে।
গাড়োয়ান সুকৃষ্ণ কিশোর
তাকে দেখে নন্দদুলাল কৃষ্ণ মনে আসে,
মনে পড়ে ধর্ম যুদ্ধ!
কুম্ভ কর্ণের মতো ছমাস ঘুমিয়ে থাকতে চাই। আমার ভিতরের দেবতা ও রাক্ষস তুমুল এক যুদ্ধে নেমে পড়ে
আমাকেই রক্তাক্ত করছে যখন!
খঞ্জ এক শালিক খুঁটে নিচ্ছিল খাবার।
স্বপ্নে তাকে দেখে
জীবন ও জীবেরধারক
পৃথিবীর প্রতি টান বাড়ছিল,
মৃত্যুকে আর ‘সখা কৃষ্ণ’ মনে হচ্ছিল না।তখনই
সকাল এল।
ঘোষণা করল সব মিথ্যা।
যেমন জগত মিথ্যা
কত গ্রন্থে লেখা হয়ে আছে।
বন পথে একাকী বালিকা দেখে
মনে মনে বলি-
ওগো কপালকুণ্ডলা, তুমিই কি পথ হারিয়েছে!
যদিও বস্তুত তাকে কিছুই বলিনি।
দৃশ্যের মর্যাদাটুকু রক্ষা করে চলে যাই পথে।
নিজের সাথে নিজের যখন যুদ্ধ হয়
আমি হারিয়ে ফেলি শ্যামলিমা,
অন্ধকার হয়ে যায় চারপাশ,
এমন সময় তোমার মুখ
নতুন সকালের সম্ভাবনা জাগায়,
শুকিয়ে যাওয়া ডালে জন্মায়
নতুন পাতা এবং ফুল।
স্হির জলের শান্তি আমাদের জন্য
অপেক্ষা করছে,তুমি বিশ্বাস কর।
তবু তোমারও কি মনে হয় না,
সমুদ্রের আকাঙ্ক্ষা নিয়েই
আমরা বাঁচি এবং মরে যাই।
আমার অবসর পিঁপড়া, ফড়িং, প্রজাপতির যাপন দেখে কাটে।
আমার স্বপ্নের দখল নিয়ে বসেছে পাখি।
পোকাদের পোকাত্ব, পাখিদের পাখিত্ব
খুটিয়ে দেখি, শেখার চেষ্টা করি কিছু।
প্রেরিত নই ।
কোনো দুর্লভ পংক্তি ইথার থেকে নেমে আসেনি মস্তিষ্কে। শুধু মনে জমে ওঠা
মেঘ গুলো থেকেপরিত্রাণ চাই।
আমার প্রতিটি উচ্চারণ আসলে আর্তচিৎকার, যার স্বর খাদে নেমে
কোমল ও সুরেলা হয়ে যায়।
মহাত্মাকে পছন্দ হয়নি নাথুরামের
আর আমার নাপছন্দ ধর্মপুত্র যুধিষ্ঠির।
তাঁর গুনগান
আমার ক্রোধে ঘৃতাহূতি দেয়।
তাই দেখে গৃহিণী বলেন-
আমার ভিতরে নাকি শকুনির বাস,তাই এমন!
আয়নায় নিজেকে খুঁটিয়ে দেখি, বোঝার চেষ্টা করি-আসলে কার মুখের উপর আমার এতদিনের পরিচিত মুখ সাঁটানো আছে!
বেজে উঠল বিষম ঢাক,
পেঁচিয়ে গলায় কেউটে,গোখরো –
পচাবাগ্দী, কালুডোম
আজকে স্বয়ং বৈদ্যনাথ!
আমার পতঙ্গমন
হঠাৎ হঠাৎ এ শরীর ছেড়ে কতদূর চলে যায়
যদি তার ফেরা অসম্ভব হয়ে পড়ে, যদি তার নিজস্ব বাসাটি আর খুঁজে না পায়
সংসারের পিছুটান সঙ্গে সঙ্গে ওড়ে।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..