প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
ক্ষুদ্র একটা শব্দ
বদলে দিয়েছে সুরক্ষার সংজ্ঞা
শূণ্য মেরু হতে বিপরীত শূণ্যতে ও তফাৎ পড়েনা
নিরক্ষরেখা দ্রাঘিমা রেখার পূর্বে পশ্চাতে মতপার্থক্য দূরবীক্ষনে ও অস্পষ্ট
গোলার্ধের ঠিকানা মানচিত্রে কেবল সময় গণিত বোঝায়,
স্বভাবে চারিত্রিক দোষ গুণে এক সুরে ঢেউ তোলে-
অনুরণন সৃষ্টি হয়ে শোনা যায় নিঃশব্দ চিৎকার,
আমরা সাম্যবাদী অনু।
ক্ষুদ্র একটা শব্দ
চাষার ঘামে ভেজা রোদে পোড়া জীর্ণ শরীরের টান ও মোহময়
মজুরের কড়া পরা শক্ত কাঠামোর দেহ টি কেও ভালোবাসে সে
নেতা পাতা অভিনেতা –
ভিখারী ও ধনকুবের,
সবার শরীরের আকর্ষনে
উত্তেজিত তাঁর স্বত্বা,
ভালোবেসে প্রবেশ করে অন্দরমহলে,
একটাই মুলমন্ত্র- আমরা বৈষম্যের ধারক নই,
আমরা সাম্যবাদী অনু।
ক্ষুদ্র একটা শব্দ
তোলপাড় হলো গোটা বিশ্ব
শৈশবের আহ্লাদ লুকিয়ে পড়েছে চার দেয়ালের মধ্যে
শিক্ষার স্বত্ত কেড়ে নিল অন্তর্জাল বিদ্যাপীঠের মুঠো থেকে
শিক্ষক ও আশ্রয় নিল পর্দার পেছনে,
তবুও হেলদোল নেই সেই ক্ষণসৃষ্টি জৈব পরিবারের,
তাঁরা সগৌরবে ভ্রমনে ভ্রমনে সাম্রাজ্য বিস্তারে ব্যস্ত,
অহঙ্কারে মাটি ছোঁয়না, বলে-
আমরা সাম্যবাদী অনু।
ক্ষুদ্র একটা শব্দ
ভালোবাসে মনু অঙ্গের সুক্ষস্থানের নিরাপত্তা
আন্দোলিত করে গৃহস্বামীর সাজানো শরীরের পটভূমি
জোয়ার তোলে গ্রীবা, ফুসফুস ও বৃক্ক থেকে অতি মূল্যবান তীর্থে
বাতাসের আনাগোনা তে প্রতিরোধ গড়ে তোলে,
এমন আগন্তুকের আগমনে বিপর্যস্ত তীর্থস্থান,
জৈবেরা সম্পূর্ণ বিকারহীন,
দেহ সাম্রাজ্যবাদী হয়েও স্লোগান তোলে-
আমরা সাম্যবাদী অনু।
ক্ষুদ্র একটা শব্দ
তিন অক্ষরের…….!,
বার্ষিক গতিময় জীবনের গতি পথভোলা মাতাল নদী,
পাড় ভাঙে চর গড়ে
তীর ছাপিয়ে লোকালয় গ্রাস করে বুভুক্ষার প্রতীকি কাঙালী।
সময় কেড়ে নিয়েছে দুর্মূল্য সময়,
তরুণ তুর্কি ভেসে গেছে পাতা জল স্রোতস্বিনী বেয়ে,
শব্দ সাগরের পরিবার ছিন্ন করে অতলস্পর্শী দুর্বার সাগর অভিমুখে।
খড়কুটো বয়ে নেয়, বয়ে নেন জঞ্জাল ভেবে প্রাণ
গত বার্ষিকের প্রাণবন্ত অবয়ব ছবিতে হাসছে
ফুলে ফুলে সুতোতে সম্পর্ক গাঁথা।
নোনা জলে মকরের কান্না ফেলে
চোখ ও কাগজের পাতা ভিজিয়ে চলেছি, গিল্টি করা কনকালঙ্কারে দম্ভাবেগের নিদর্শন।
দুলাইন আঁচড়ে কিংবা দুকলি মরমী সুরে শোকসভাতেই কর্তব্য
আসলেই কি আমরা বেঁচে আছি?
না কি ছলের পর্দায় অহঙ্কার লুকাই।
বিছানার মাঝে আস্ত শরীর ফেলে রাখা
বাম পাশে স্বপ্ন
ডান পাশে মৃত্যুর পাসপোর্ট
প্রাণবায়ুর ভিসাতে দোরবন্ধ করে দাঁড়িয়ে
এসময়ের সফেদশ্মশ্রুর চন্ডাল।
ধবধবে সাদা বিছানায়
সময় হাতড়ায়-
শুল্কদাতা নির্দোষ শরীরের মিছিল
রাম রাম শ্রীরামের ধ্বনিতে মুক্তি
পলিথিন থলেতে মরা রূপে শ্রীহীন।
প্রদীপউৎসব বর্ষপালনের পঞ্জিকায়
রীতি মেনে গনচিতায়
উদযাপন সমারোহতে চিত্রগুপ্তের খাতা উধাও
বেওয়ারিশ সহনাগরিকের
পোড়া চামড়ার গন্ধেও চন্ডাল নিরুদ্বেগ।
ওড়া ছাইয়ে ধুসর বাতাস, জলে মিশে ঘোলাটে নদী
অসহায় মাটির নিচে অজান্তেই মাটি হতে প্রস্তুত
চন্ডাল বনিকের বেশে মধুকরী ডিঙায়
ওষুধের বেসাতি সারে পরবাসে।
আরো কিছুদিন
পৃথিবীর আলো দেখার প্রবল ইচ্ছায়
একটু নিরাময় চেয়ে নিঃশ্বাস ভিক্ষা করে ক্লান্ত পথিক।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..