শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
চায়ের ভাঁড়ের মত মুখ থুবড়ে পড়ে আছে মন।
আলোরা দূর দিয়ে হাসাহাসি করে চলে যায়।
একখন্ড ধূসর মেঘ কেবল স্থির পায় দাঁড়িয়ে থাকে।
আসন্ন সন্ধ্যায় হয়ত বৃষ্টি হবে।
কাল আরো একটা নতুন দিন।
তারপর
তারপর…
শরীরকে ডেকে বলি,নে
মনের হাতটা একবার ধর!
নিজস্ব একটা গন্ধ থাকা আবশ্যক।
কোন নামি ব্রান্ডের গন্ধ মেখে কেলমাত্র
ক্ষণিকের জন্য অন্যের দৃষ্টি ঘোরানো যায়।
বৃষ্টির গন্ধে মনে থাকে শ্রাবণ
কিংবা,নবান্নে যেমন
নতুন ওঠা ধান বিলিকেটে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করে
তেমনই, প্রত্যেকের নিজস্বতার জন্য
একটা গন্ধ থাকা দরকার!
শুধু আজ নয়
কাল নয়
পরশুও নয়
কালের বৃন্তে আজীবন দাঁড়ানোর জন্য।
বাড়িটি তার হাতে ন্যস্ত করে
নির্বিঘ্নে ঘুমের ভিতরে ঘুমিয়ে পড়লো সবাই।
স্বপ্ন এল রথ নিয়ে
উঠে পড়লো কেউ কেউ।
ঘুমের ধুলো উড়িয়ে মেঘের মধ্যে
ডানা মেলে উড়ে গেল তারপর…।
কেউ আবার
রাতের ঘোড়ায় ঘুরতে থাকে তেপান্তর!
কেবল সে-ই
ঘেউ ঘেউ লাঠিতে জেগে থাকা
একমাত্র অঙ্গীকার!
আঠারোর গিঁটে আটকে পড়েছে রিবন;
লোহার খাঁচায় যেন রঙিন প্রজাপতি।
দ্রুত বদলে যায় পৃথিবী
দ্রুত বদলে যায় সময়…
একজন এখন বেয়াড়া গাছে
অন্যজন তার–সুবর্ণ লতায়!
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..