শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
যেভাবে দিন কাটে
যে ভাবে দিন কাটে
এভিন্যু,চৌরাস্তায়,মহল্লায়
তিরিক্ষি ভাবনা ছুঁয়ে
মধ্যবিত্ত প্রত্যাশা
স্মৃতির আঙুল নাচায়
ঘোরলাগা ভীড়
নদীরা বলে
খেয়াঘাট পেরুলে
সবুজের করতলে
স্বপ্নেরা গোল্লাছুট খেলে-
তখন
কৈশোরের আদলে
ধোঁয়া ওড়া চায়ের যৌবন
হিমবাহের মতন
অবিশ্বাসী হাওয়ায় উড়ে
বিস্ময় বা ঘোরলাগা ভীড়ে
পুরাতন আমি
আমি তো চিরদিনই পুরাতন,
রবীন্দ্র সংগীতের মতো ভীষণ
বিষণ্ন বারান্দায় বসে
বিস্ময়ের বিপরীত দিবসে
ফ্যালফ্যাল তাকাই-
মাথার উপর খা-খা আকাশ-
কিছুই নাই
কৈশোর ওড়ানো সেই ঘুড়ি
অদৃশ্য হয়ে গেছে বেমালুম
স্বপ্নের হামাগুড়ি
ভেঙ্গে দিয়েছে প্রত্যাশা-ঘুম
বন্ধুবিহীন
অনিশ্চিত অন্তরঙ্গতায়
কাটে প্রতিদিন
অর্থহীন রহস্যময়তায়–
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..