শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
ঘ্রাণ
মৃদু ঘ্রাণ ভেসে এলো বুঝি!
পাহাড়ী পথ হারিয়ে গেরস্থ মন
সন্ন্যাস নিতে চায় সেই মায়ায়।
যেভাবে গাছের ক্লান্তি ঝরে পড়ে পাতার মতো,
পথে গড়িয়ে যায় সময়,
তেমনি ব্যস্ততায় থমকে দাঁড়ালো মন বহুদিন পরে;
তাড়া নেই দাবী পূরণের,
নেই অযথা থেকে যাওয়ার আকাঙক্ষা…
আছে শুধু এক অনির্বাণ বোধ,
কবিতার বুকে তোমারই মতো দৃপ্ত সে;
সন্ন্যাসিনী মন জটায় বেঁধেছে অহঙ্কার
আর্শিতে লেগে আছে ক্ষীণ সে ঘ্রাণ।
স্তব্ধতা
সব সংলাপের মৃত্যুর পর মেলে ধরব স্তব্ধতা;
স্পষ্ট হবে ওশের আকাশ
অপরাহ্ন আচ্ছন্ন হবে সূর্যাস্তের মোহে…
ঘুমের অছিলায়
যাবতীয় অসুখ উৎসর্গ করব মহাকালের দর্পে।
শরীর খুঁইয়ে আধেক অস্তিত্ত্ব আয়ু সেঁকবে
পুরনো মলাটের উষ্ণতায়।
হাতে লেখা গুটি কয়েক অক্ষর
ঝাপসা ভাবে বিদ্ধ করবে দৃষ্টি;
আমি তবু মেলে ধরব স্তব্ধতা
সংলাপের শবের মাঝে।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..