প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
জানালা খুললেই দেখা যায় স্বাধীনতা
একপায়ে দাঁড়িয়ে আছে সৌধ হয়ে।
কখনও আলো আলো, কখনও ছায়া ছায়া,
একাকীত্বের যন্ত্রণায় নীল।
নীচের ফাঁকা ময়দানে ‘ চলছে, চলবে ‘ র কলরব,
কখনও ‘ ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও ‘ এর দোর্দন্ড অহমিকা।
সৌধ ভয়ে চোখ বোজে খরগোশের মতো
গুঁড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে নিষ্কৃতি পেতে।
ষড়রিপুর ষড়যন্ত্রে কাঁপে মন, ভেজে ঠোঁট,
জামদানির পরতে পরতে পেখম মেলে সাহসী শরীর,
জীবন টানে জীবনকে।
তারপর পৃথিবীর সোনাঝরা রোদ ডোবে অন্ধকারে,
নিঝুম রাতে প্রজাপতি হয়ে যায় মথ,
নদী মরে সাদা জ্যোৎস্নায়।
তবু রয়ে যায় শীতের সকাল, সোনালি পালকঘেরা স্বপ্ন,
তবু পড়ে থাকে স্মৃতি খিদে পেটে নিয়ে,
তবু যথার্থ ভালবাসা ছন্দ তোলে কাল কালান্তরে,
তবু স্পন্দিত কথা ফোটে কলমের রেখায় রেখায়।
সূর্যতাপ চন্দ্রতপা হলে,
পোড়া সময় হয়ে যাবে দুধে – ভাতে,
গুলি – বন্দুক – বুলেট মুখ লুকাবে
জোনাকীর মৃদু আলোয়,
কবিতার ঘ্রাণে নিসর্গ মুক্তি পাবে
ভাবনার দেওয়ালে,
আঁকিবুকি খেয়ালে মাঠে ডাকবে জলপিপি,
শূন্য নির্জন মরুভূমি রূপ নেবে পূর্ণ জনপদে।
শুধু নানান বর্ণে স্মৃতি ছুটে যাবে
অতীতের কথা ও কাহিনি নিয়ে।
শূন্য ঘাট, বয়ে চলে
আলুথালু প্রমীলা – বাতাস,
নদীতীরে ফাঁকা বেঞ্চ
ঢুলুঢুলু জীবনের শ্বাস।
পাখির ডানার শব্দ
আকাশের নীল নীলিমায়,
অবসরে কবি – মন
বাঁকাচাঁদ ইতিউতি চায়।
তারা ওঠে, তারা ফোটে,
মাথা তোলে দুধসাদা আশা,
ভগীরথ গঙ্গা আনে
বোধ জাগে মরা হবে বাঁচা।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..