আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
আগুনের বুলি অবিকল আগুন
তোমার মধ্যে
ভিতরে
খোলা
সাদা চাঁদে চিমটি কাটি যত
বিছানার মাঝখান থেকে উড়ে যায় ভিজা রিক্সা
ঘরের ভিতর বয়স্ক চৌরাস্তা…
মেঘে ভেজা ছায়ার রঙ বাতিল করে দিই
বিছানার পায়ে বারান্দার সুখ
তুমি হয়তো চাঁদের ফিজিক্স ভেবে এলোমেলো
ঠাণ্ডা অন্ধকার পাগল করে দিচ্ছে ভিতরের শ্রাবণ।বর্ষণে বর্ষণে ভুল নদীর নীল-নীল শব্দ কিছু না হওয়ার মধ্যে যত মিশে যাচ্ছে তত গুলিয়ে ফেলছি।গুলিয়ে ফেলছি তুমুল সাঁতার!আলো টানতে টানতে মাঝির গান স্বর-ব্যঞ্জনের চাটুতে সমুদ্র খেলে রোজ।তুমি চাইলেও আরও নকল হয় না যা কিছু তোমার আমার ___
ছোকরা চাঁদ যখন খুশি আঙ্গুলে
দেয়াল সরে সরে মামার নীল আলমারি
একগুচ্ছ শুকনো রোদ রোজ বেঁচে থাকা দাবি করলে মামা চাঁদের গন্ধে নৌকো খুলে দেয়।নদীর দিকে ফিরে তাকাতে তাকাতে নৌকো সবুজ হয়ে জলের সাহস।তারপর সেই যে কালো মাঠ মাথার উপরে ___
দু-ক্রোশ দূরে হারিয়ে যাওয়া জলের লাশ
চাঁদ জেগে নেই, তুমিও
. বিকেলটাকে কাছে আনি, দূরে সরাই
. সন্ধ্যা বেড়ে যায় পুরনো আলোর
***
দীয়া নিয়ে কোন গল্প ছিলনা , কল্পনাও
তেলের কাছাকাছি ঝুলছে গত পূর্ণিমার চাঁদ
আপশোস
***
ঘর বাড়ছে
প্রতিদিন
বেঁচে থাকা সূর্যাস্তের ফিরে আসা অন্ধকার মা হচ্ছে না বলেই খসখসে ঘুম
নীল দাগেরা
. ঘর পেরিয়ে যাচ্ছে
. একা-
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..